You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিয়ের কথা শুনলেই ভয় লাগে? আপনি গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্ত

জেন–জিদের সম্পর্কের সংকট নিয়ে ২০২৩ সালে নেটফ্লিক্সে মুক্তি পায় ‘খো গ্যায়ে হাম কাহা’। অনন্যা পান্ডে, সিদ্ধার্থ চতুর্বেদী, আদর্শ গৌরব অভিনীত এই সিনেমার মূল চরিত্র তিন বন্ধু। তাঁদেরই একজন ইমাদ আলী (সিদ্ধার্থ চতুর্বেদী) পেশায় স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান। সে কিছুতেই কোনো সম্পর্কে থিতু হতে পারে না। ‘ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড’ই তাঁর সম্পর্কের শেষ কথা।

এমন সময় তাঁর জীবনে আসে সিমরন নামে এক নারী। একটা প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করতে গিয়ে তাঁদের দুজনার প্রেম হয়ে যায়। কিন্তু ইমাদ যেন সম্পর্কে থেকেও নেই। সম্পর্কটাকে সে ঠিক মেনে নিতে পারছিল না। সিমরন কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিল না, ইমাদের সমস্যাটা কী! একসময় সিমরন আর ইমাদ ব্রেকআপ করে। সিমরনকে হারিয়ে এবার নিজের ভুল বুঝতে পারে ইমাদ। ছোটবেলার যে ভয়ঙ্কর অতীত, যেটা যে কখনো কাউকে বলেনি, সেই ঘটনা এক শোতে তাঁর শ্রোতাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। সে যেন বহু বছর ধরে বয়ে বেড়ানো নিকষ অতীতের ভারমুক্ত হয়। জানায় যে সে তাঁর বাবার ব্যবসার অংশীদারের মাধ্যমে ছোটবেলায় যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর পর থেকে সে আর কোনো স্বাভাবিক সম্পর্কে জড়াতে পারেনি।  ধীরে ধীরে সে ছোটবেলার ট্রমা থেকে বের হয়ে আসে। সিমরনের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করে।

দিব্যি সম্পর্কের মধ্যে আছে কিন্তু বিয়ের কথা শুনলেই আঁতকে ওঠে, প্রতিশ্রুতি দেওয়ার বেলায় পিছিয়ে যায়—এমন মানুষদের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সম্পর্কের সব নিয়মই কম–বেশি পালন করছে, কিন্তু সম্পর্কটাকে ‘নাম দিতে’, জনসম্মুখে আনতে বা স্বীকৃতি দেওয়ার বেলায় দে ছুট! এমন পরিস্থিতিতে সম্পর্কটাই টিকিয়ে রাখা বা চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে অপর পক্ষের জন্য। আবার অনেক সময় অপর পক্ষ এহেন আচরণে বিরক্ত হয়ে হাল ছেড়ে দেয়। আপনি ভাবছেন, ‘আর কত? মানুষের সহ্যের তো একটা সীমা আছে!’ অথচ আপনি হয়তো জানেনই না, অপর পক্ষ বিশেষ একটা রোগে ভুগছেন। তাঁর প্রয়োজন চিকিৎসা আর কাছের মানুষের সহযোগিতা–সহমর্মিতা।
অন্যান্য ‘ফোবিয়া’র মতোই বিয়ে বা সম্পর্কে প্রতিশ্রুতি দিতে চাওয়ার যে ভয়, এর নাম গ্যামোফোবিয়া। আপনি যদি গ্যামোফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বিয়ের কথা শুনলেই বা আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্কে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার প্রস্তাবে অন্যান্য ফোবিয়ার মতোই আপনার ভেতর কিছু শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ দেখা যেতে পারে—

১. অস্থিরতা, বুকে ব্যথা
২. নিশ্বাস নিতে না পারার অনুভূতি
৩. ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া
৪. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
৫. আতঙ্কে, ভয়ে পরিষ্কারভাবে চিন্তা করতে না পারা
৬. ঠিকভাবে কথা বলতে না পারা
৭. মাথাব্যথা
৮. হুট করে রেগে যাওয়া
৯. ঘামা, পানির পিপাসা লাগা
১০. কাঁপাকাঁপি

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন