![](https://media.priyo.com/img/500x/https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2024/09/07/rajon_patuakhali_7sep24.jpg)
‘পরিবার সামলাতেই হিমশিম খাচ্ছি, চিকিৎসা চালাবো কী দিয়ে’
পটুয়াখালী সদর উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের পশ্চিম শারিকখালী গ্রামের মকবুল হাওলাদারের ছেলে রাজন। ঢাকার মহাখালী এলাকায় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের ব্যবসা করতেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পুলিশের একটি ছররা গুলি তার ডান চোখের মনিতে আঘাত করে।
স্থানীয়রা তাকে আয়েশা মেমোরিয়াল স্পেশালাইজড হসপিটালে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। সেখানে তিন দিন চিকিৎসার নেওয়ার পর পাঠানো হয় ঢাকার হাইটেক মাল্টিকেয়ার হাসপাতালে।
পরবর্তীতে আন্দোলনে আহতদের সু-চিকিৎসার্থে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) খুলে দিলে রাজন সেখানে চিকিৎসা নেন।
বর্তমানে তিনি সিএমএইচের চিকিৎসক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ডা. রিনা আক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। নির্দিষ্ট সময় পরপর তাকে সিএমএইচে যেতে হয়। সর্বশেষ গত ২ সেপ্টেম্বর চিকিৎসা নিয়ে চার সদস্যের পরিবারসহ গ্রামের বাড়িতে চলে এসেছেন।