পুরুষেরও মেচতা হয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৫

অনেকেরই ধারণা, ব্রণ, মেচতা—এগুলো শুধু মেয়েদের সমস্যা। প্রকৃতপক্ষে তা নয়। মেচতা বা মেলাজমা পুরুষেরও হতে পারে; যদিও এটি মূলত নারীর সমস্যা। সাধারণত হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতায়, অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন করলে মেচতা বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু আমেরিকান কলেজ অব ডার্মাটোলজি বলছে, ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে পুরুষেরও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। এশিয়ার বাদামি রঙের ত্বকবিশিষ্ট মানুষের মেচতা বেশি হয়ে থাকে।


মেচতা কী, কেমন


মেচতা হলো মুখের ত্বকের ওপর কালচে বা গাঢ় বাদামি দাগ। চিবুক, কপাল, নাক বা ঠোঁটের ওপর দেখা দিতে পারে এ দাগ। সাধারণত মুখমণ্ডলের দুই দিকেই হয় মেচতা।



পুরুষের কেন হয়



  • নারীর মতো পুরুষের ক্ষেত্রেও হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতা মেচতার অন্যতম কারণ। ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এর জন্য দায়ী হতে পারে।

  • হরমোন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় হতে পারে মেচতা, যেমন ফিনেসটেরাইডের প্রভাব।

  • কিছু প্রসাধনসামগ্রী দায়ী হতে পারে। পুরুষের সুগন্ধিতে অনেক সময় ফিনেসটেরাইড থাকে।

  • এক গবেষণায় দেখা গেছে, শর্ষের তেল মুখে মালিশ করলে মেচতা হতে পারে। কারণ, শর্ষের তেল ফটোসেনসিটিভ বা আলোকসংবেদনশীল এবং এটি সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলে ত্বকের রং গাঢ় করতে পারে।

  • যদিও পুরুষের থাইরয়েডের সমস্যা কম হয়, তবু থাইরয়েডজনিত রোগে ত্বকে মেচতা হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

  • সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব মেচতার প্রবণতা বাড়ায়। পুরুষেরা বাইরে কাজ করেন বেশি এবং তাঁদের মধ্যে সাধারণত সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রবণতা কম। তাই যাঁরা রোদে কাজ করেন, তাঁদের এটি হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও