যে কীর্তি লিটন দাস ছাড়া আর কারও নেই

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৮:৪৬

স্টাম্পের বলগুলো দেখেশুনে খেলছিলেন লিটন দাস। খুব বেশি স্পিন না থাকায় পাকিস্তান দলের লেগ স্পিনার আবরার আহমেদও বল করছিলেন স্টাম্প বরাবর। কিন্তু ৬৫তম ওভারের পঞ্চম বলটি অফ স্টাম্পের একটু বাইরেই করলেন তিনি। লিটনের জন্য ওইটুকু জায়গায়ই যথেষ্ট ছিল। লেট কাট করে বলটি বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে লিটন উদ্বাহু হলেন টেস্ট ক্রিকেটে তাঁর সেঞ্চুরি উদযাপনে। ১৭১ বল, ১১টি চার ও ২টি ছক্কা—১১তম চারে সেঞ্চুরি হয়ে গেল লিটনের।

৪৩তম টেস্টে এটি লিটনের চতুর্থ সেঞ্চুরি, পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয়। পাকিস্তানের বিপক্ষে আগের সেঞ্চুরিটি ২০২১ সালে চট্টগ্রামে, সেবার করেছিলেন ১১৪ রান। বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে পাকিস্তানের বিপক্ষে একাধিক টেস্ট সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব শুধুই লিটনের।


লিটনে এই সেঞ্চুরির অন্যরকম মাহাত্ম্য আছে। আজ রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিন সকালটা শুরু হয়েছিল দুঃস্বপ্নের মতো। ২৬ রান তুলতেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসেছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে গড়া লিটনের ১৬৫ রানের জুটিটিই উদ্ধার করেছে বাংলাদেশকে। মিরাজ ৭৮ রানে আউট হলেও লিটন চালিয়ে গেছেন এরপরও। মিরাজ আউট হয়ে যাওয়ায় বোলাররা তাঁকে  সঙ্গ দিতে পারেন কি না, এই প্রশ্ন ছিল। তাসকিন আহমেদ ৫ বলে ১ রান করে আউট হয়ে যাওয়ার পর প্রশ্নটা আরও বড় হয়ে ওঠে। তবে হাসান মাহমুদ দাঁড়িয়ে যাওয়ায় সেঞ্চুরি পেতে সমস্যা হয়নি লিটনের। নবম উইকেটে ভালো একটা জুটিও হয়েছে।



লিটনের আগের তিনটি টেস্ট সেঞ্চুরি এসেছিল ২০২১ ও ২০২২ সালে ছয় মাসের মধ্যে। ৮ টেস্টে ৩টি সেঞ্চুরির সঙ্গে করেছিলেন ৪টি ফিফটি। সেই ৪ ফিফটির দুটি ছিল আবার ৮৬ ও ৮৮ রানের। টেস্ট ক্রিকেটে লিটনের সেরা সময় ওটাই। কালকের সেঞ্চুরিতে ঘুচেছে প্রায় সোয়া দুই বছরের খরা। মাঝখানে ৯ টেস্টে ৫টি ফিফটি করলেও তার একটিকেও সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে পারেননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও