কঠিন সংকটে বস্ত্র খাত সহায়তা নিয়ে নয়ছয়

যুগান্তর প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৫২

সব ধরনের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় কঠিন সংকটে রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র খাত। এর মধ্যে নগদ সহায়তা প্রদানে নয়ছয় করায় সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। সময়মতো অর্থছাড় না করা এবং পাওনা অর্থের তিনভাগের একভাগ ছাড় করায় অনেকে অর্থসংকটে হিমশিম খাচ্ছেন। বলা যায়, মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।




ভুক্তভোগীদের অনেকে যুগান্তরকে জানিয়েছেন, এমনিতে দফায় দফায় গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, তার ওপরে শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতনভাতা বাড়াতে হচ্ছে। কিন্তু পোশাকের ক্রেতারা কোনোভাবে দাম বাড়াতে রাজি নন। এ অবস্থায় পাওনা নগদ সহায়তার অর্থ দিয়ে কোনোমতে শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখছিলেন। কিন্তু সময়মতো প্রাপ্য এ সহায়তা না পাওয়ায় পরিস্থিতি সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। তারা বলছেন, এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা থাকবে না।


এদিকে সংকট নিরসনে তারা প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারক মহলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এ খাতের শিল্পোদ্যোক্তা বলেন, এমনিতে পোশাক খাত একধরনের দরজিগিরি ছাড়া আর কিছু নয়। কারণ, মেশিনারিজ, কাঁচামাল ও এক্সেসরিজের প্রায় সবকিছু বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। শুধু আন্তর্জাতিক পর্যায়ের তুলনায় এখানে কিছুটা সস্তা শ্রমের কারণে কোনোমতে এ ব্যবসা টিকে আছে। ফলে নগদ সহায়তাসহ সরকারের পক্ষ থেকে নানামুখী নীতিসহায়তা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে আমদানি কমিয়ে এ খাতের সবকিছু স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করার জন্য সরকারি সহায়তা প্রয়োজন। ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজের সব আইটেম দেশের অভ্যন্তরে প্রস্তুত করতে সরকারকে নানামুখী সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করতে হবে। যেমনটি করছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত। শিল্পোদ্যোক্তারা বলেন, নামমাত্র তুলা উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু বাস্তবে তুলা উৎপাদন বাড়াতে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই। তাই তুলার উৎপাদন বাড়াতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও