আজ ছবি তোলার দিন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২৪, ১৬:১৫

অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ—ত্রিকাল সংযোজনের অনন্য এক সাঁকো আলোকচিত্র। আর আলোকচিত্র মানেই যে যন্ত্রটির কারিকরি, তা হলো ক্যামেরা। মধুর কিংবা বেদনার স্মৃতি ধরে রাখতে ক্যামেরার আদর্শ বিকল্প নেই। যন্ত্রটির রয়েছে বহমান সময়কে থামিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা। ক্যামেরায় ধরে রাখা স্মৃতিগুলোর বয়স বাড়ে না। কেবল স্মৃতি কিংবা সময় বেঁধে রাখাই নয়, শত-সহস্র প্রয়োজনে ক্যামেরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনিবার্য অনুষঙ্গ।


নিরাপত্তার ক্ষেত্রে, ঘটনার সাক্ষী-প্রমাণ হিসেবে, বিভিন্ন তদন্তে-গবেষণায় ক্যামেরায় তুলে রাখা একটি ছবি খুলে দিতে পারে অনেক কিছুর জট। কে না জানে, একটি নির্বাক স্থিরচিত্র সহস্র সবাক বক্তব্যের চেয়েও শক্তিশালী। একটি ছবি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে পৃথিবীর অগণন মানুষের কাছে কতটা প্রাসঙ্গিক হয়ে থাকতে পারে ইতিহাসজুড়ে রয়েছে তার অসংখ্য নজির।


হাল আমলে ক্যামেরা মানুষের হাতে হাতে, পকেটে, মুঠোফোনে। এ পর্যায়ে আসতে বস্তুটিকে পাড়ি দিতে হয়েছে কত শত শতাব্দী, যুগ-যুগান্তর! ইতিহাস বলছে, ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে চীনে প্রথম প্রচলন ঘটে ক্যামেরা অবস্কিউরার। ১৮২৫ খ্রিষ্টাব্দে আধুনিক যুগে প্রবেশ করে ক্যামেরা। এ বছর ক্যামেরা অবস্কিউরা ব্যবহার করে ফরাসি বিজ্ঞানী জোসেফ নিসেফোর নিপ্‌সে প্রথম ছবি সংরক্ষণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এরপর নানা বিবর্তনের পথ পেরিয়ে ক্যামেরা পেয়েছে বর্তমান রূপ। মাঝে স্থিরচিত্র থেকে চলচ্চিত্র হয়েছে, নির্বাক থেকে সবাক, সাদা-কালো থেকে রঙিন। একক ও পৃথক যন্ত্র থেকে মুঠোফোন কিংবা বিভিন্ন গ্যাজেটে সমন্বিত হয়েছে এখন। এসবের প্রতিটি ধাপেই আছে অনেক বিজ্ঞানীর স্পর্শ। ফলে ক্যামেরা আবিষ্কারের একক কৃতিত্ব সংশয়াতীতভাবে কাউকে দেওয়া যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও