মানসিক কাউন্সেলিং ইউনিট করা হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৭ জুন ২০২৪, ১৪:৫৬

যখন পুলিশের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি-ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ধারাবাহিক খবর প্রকাশিত হচ্ছে, তখনই এই বাহিনীর নিচের দিকের সদস্যদের মানসিক চাপের বিষয়টিও সামনে এসেছে।


সম্প্রতি ঢাকার কূটনৈতিক এলাকায় একজন কনস্টেবলের গুলিতে আরেক কনস্টেবল খুন হন। পরে জানা গেল, যে পুলিশ কনস্টেবল সহকর্মীকে খুন করেছেন, তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। গত বছর ঢাকার বনানীর একটি তল্লাশিচৌকিতে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের এক সদস্য বুকে গুলি করে ‘আত্মহত্যা’ করেন। একই বছর পঞ্চগড়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করে ‘আত্মহত্যা’ করেন পুলিশের আরেক সদস্য।


প্রথম আলোর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, পুলিশ বাহিনীর মধ্যম ও উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা অনেক সুযোগ-সুবিধা পেলেও নিচের স্তরের সদস্যরা নানাভাবে বঞ্চিত। তাঁদের নির্ধারিত কর্মঘণ্টার চেয়ে বেশি সময় কাজ করতে হয়, তাঁরা যে ব্যারাকে থাকেন, সেটা অস্বাস্থ্যকর। অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ব্যক্তিগত কর্মীর মতো আচরণ করেন, যা মানসিক পীড়নের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অতিরিক্ত ডিউটি, ছুটি ও পদোন্নতি না হওয়া এবং দীর্ঘদিন কম গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়নের কারণে সদস্যদের একটি অংশ হতাশায় ভুগছে। 


চাকরির সব স্তরেই বৈষম্য আছে, কিন্তু পুলিশ বিভাগের বৈষম্য অনেক বেশি। ফলে নিচের স্তরের সদস্যদের একটা বড় অংশ মানসিক চাপে থাকে। প্রাপ্য ছুটি না পাওয়াও পুলিশ সদস্যদের একটা বড় সমস্যা। ঢাকার পুলিশ কনস্টেবলদের অধিকাংশই ব্যারাকে থাকেন এবং তাঁদের থাকা-খাওয়ার পরিবেশ অত্যন্ত খারাপ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও