স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে (রাখাইন রাজ্যে) দেশটির সরকারি বাহিনীর সঙ্গে যারা যুদ্ধ করছে (সশস্ত্র গোষ্ঠী) তাদের কয়েকজনের আনাগোনা এখানে (রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে) দেখা যাচ্ছে। মিয়ানমার থেকে মাদক আসছে অনেক আগে থেকেই। এখানে মাদকের সঙ্গে অস্ত্র-গোলাবারুদও ধরা পড়ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে। যদিও বাংলাদেশে মাদকের উৎপাদন হয় না।
ক্যাম্পের কিছুসংখ্যক লোক (রোহিঙ্গা) মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায় জড়িয়ে গেছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা তাদের (মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ী) চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। একই সঙ্গে অস্ত্র ও খুনের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চালাচ্ছি। এটাই আমাদের প্রধান কাজ।’