দম্পতিদের মধ্যে যে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তর্কবিতর্ক হওয়া ভালো
তর্কবিতর্ক মানেই যেন নেতিবাচক কিছু। বিশেষ করে দম্পতিদের মধ্যে কোনোরকম তর্ক হওয়াই উচিত নয় বলে মনে করেন অনেকে। আদতে তা ভুল ধারণা। কিছু কিছু বিষয়ে তর্ক না করাই বরং সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সভ্য উপায়ে মতপার্থক্যের সমাধান করা আদতে আমাদের সম্পর্কের জন্য দারুণ উপকারী। সুস্থ বিতর্ক আপনাকে এবং আপনার সঙ্গীকে আগের চেয়ে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসতে পারে। মোটকথা, কিছু বিষয়ে তর্ক এড়িয়ে চলা সম্পর্কের জন্য ভালো তো নয়ই, বরং খারাপ। এমনই কিছু বিষয় নিয়ে জানুন—
১. হিংসা ও সন্দেহ
হিংসা ও সন্দেহ নিয়ে দম্পতিরা সাধারণত খোলামেলাভাবে আলাপ করেন না। আলাপ না করতে করতে অনেক সময় সমস্যা চরমে পৌঁছায়। ধরা যাক, স্বামী বা স্ত্রীর একজন খুব ঘনিষ্ঠ বান্ধবী বা বন্ধু আছেন, যাঁর সঙ্গে তিনি একই প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছেন। দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব ছাড়া আর কোনো সম্পর্ক নেই। এখন স্বামী বা স্ত্রী সেই বান্ধবী বা বন্ধুকে নিয়ে সঙ্গীকে সন্দেহ করছেন। কিন্তু এ নিয়ে সঙ্গীকে একটি কথাও বলছেন না এই ভেবে যে তিনি কথাগুলো কীভাবে নেবেন; রেগে যাবেন কি না! আদতে বিষয়গুলো মনের মধ্যে পুষে না রেখে খোলাখুলি আলাপ করা দুজনের জন্যই উপকারী। নিজের উৎকণ্ঠা প্রকাশ করলে বরং আলোচনা ফলপ্রসূ হয়। দুজনের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুন্দর এবং পরিপূর্ণ হয়।