![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2024-04%252Fb3bcd4f9-feea-4999-9a01-436d5f02f6cd%252FDinosaur_Reuters.png%3Frect%3D0%252C0%252C875%252C583%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D0.9)
ডাইনোসরের আকার ভিন্ন ছিল কেন
বিশাল আকারের কোনো কিছুর কথা বোঝাতে অনেকেই ডাইনোসরের উদাহরণ দেন। কিন্তু সব ডাইনোসরের আকার কী একই ধরনের ছিল? না তা নয়, আকারে বেশ ভিন্নতা ছিল ডাইনোসরের। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব আলাস্কা ফেয়ারব্যাঙ্কস ও যুক্তরাজ্যের রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ডাইনোসরের নানা ধরনের আকার নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁদের নতুন গবেষণা জার্মান জীববিজ্ঞানী বার্গম্যানের সূত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
কার্ল বার্গম্যান ১৮৪৭ সালে পরিবেশ ও প্রাণীর বিকাশ সম্পর্কে এই সূত্র প্রকাশ করেন। তাঁর সূত্র অনুসারে, পেঙ্গুইন যত শীতল এলাকায় থাকে, তত আকারে বড় ও ওজনে ভারী হয়। বাস্তবেও তা দেখা যায়। এই নীতি অনুসারে যেসব প্রাণী যে উচ্চ-অক্ষাংশে থাকে শীতল জলবায়ুতে অবস্থান করে, তারা উষ্ণ জলবায়ুতে বসবাসকারীদের চেয়ে আকারে বড় হয়। সেই হিসাবে ডাইনোসরের আকার নিয়ে পুরোনো জীবাশ্ম থেকে নতুন তথ্য পাওয়া গেছে।