শহীদ শামসুদ্দীনের জন্য যথাযথ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদানের দাবি জানাই

প্রথম আলো রাশেদা কে চৌধুরী প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১১

শহীদ শামসুদ্দীন আহমেদ সিলেটের শুধু একজন কৃতী সন্তানই নন, ষাটের দশকের সেই দুর্বার গণ-আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত তাঁর জীবনগাথা আমাদের সবার জন্য অনুকরণীয়, অনুসরণীয়। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর ছোট ছেলে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী প্রখ্যাত চিকিৎসক ও মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি রণাঙ্গনে অংশ নেওয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জিয়াউদ্দিনের লেখা ‘শহীদ শামসুদ্দীনের কথা কি মনে রেখেছি’ শিরোনামের লেখাটি পড়ে মনে হলো, আসলেই এ দেশের লাখ লাখ শহীদের প্রতি আমরা কি যথাযথ মর্যাদা দিতে পেরেছি, পারছি? শহীদ শামসুদ্দীনের নামে শুধু একটি পাবলিক মেডিকেল কলেজের নামকরণ করাই কি তাঁর প্রতি যথার্থ শ্রদ্ধা নিবেদন?


তাঁর নিজের সন্তানের লেখায় যে তথ্য, উপাত্ত, সত্য ঘটনার বিবরণ উঠে এসেছে, তার সঙ্গে পুরো পরিবারের অভিমানের একটি সুরও প্রতিটি লাইনে প্রতিধ্বনিত হয়েছে। শহীদ শামসুদ্দীনের মতো এমন একজন শহীদকে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও আমরা সঠিক মূল্যায়ন করতে পারিনি! কোনো রাষ্ট্রীয় পদক তো দূরের কথা!! জাতি হিসেবে অবশ্যই এ দায় আমাদের নিতে হবে।


আমার জানামতে, এই বছরের স্বাধীনতা পদকের (মরণোত্তর) জন্য কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী ড. রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সুপারিশ ও স্বাক্ষরসহ আবেদনপত্রটি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়ে এসেছিলেন আরেকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল সালাম (বীর প্রতীক)। সেটি যথাসময়ে (৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে, স্মারক নম্বর: ১০১৬) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে শহীদ শামসুদ্দীন আহমেদকে ‘স্বাধীনতা পদক’-এর জন্য মনোনয়ন দেওয়ার সুপারিশসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তারপর কী হলো, কোনো অজ্ঞাত কারণে এত বড় একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ অধ্যাপক ডা. শামসুদ্দীন আহমেদকে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও আমরা যথাযথ সম্মান জানাতে পারলাম না, তা বোধগম্য নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও