ঈদের আনন্দ যেন মাটি না হয়
এক মাস সিয়াম সাধনার পর পবিত্র ঈদুল ফিতর সমাগত। উদ্যাপিত হবে দেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ; ঈদ মানে খাওয়াদাওয়া, নতুন জামাকাপড় আর ঘোরাঘুরি। তাই শিশু থেকে বয়স্ক—সবাই ঈদের আনন্দ বরণ করে নিতে উদ্গ্রীব। রোজার এক মাসে মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে যে পরিবর্তন আসে, তাতে অনেকে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। সিয়াম সাধনার পর ঈদের দিন সকাল থেকেই ইচ্ছেমতো খাওয়াদাওয়ার ধুম পড়ে যায়। ঈদের দিন আনন্দের অন্যতম উপলক্ষ হলো নানা রকমের খাবার।
সকালে উৎসবের শুরুটাই হয় মিষ্টি, সেমাই, পোলাও, কোরমাসহ হরেক রকমের খাবার দিয়ে। এ ছাড়া প্রচুর তৈলাক্ত খাবার যেমন বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি বা গরুর মাংস, কাবাব, রেজালা–জাতীয় খাবার আমরা সবাই খাই। কিন্তু ঈদের দিনে এভাবে লাগামছাড়া খাওয়াদাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য হতে পারে ক্ষতিকর। হঠাৎ এ রকম অতিভোজনের ফলে পাকস্থলী তথা পেটের ওপর চাপ পড়ে বেশি।