অস্টিওপোরোসিসে বেশি ঝুঁকিতে নারীরা
প্রথম আলো
প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০২৪, ১১:২৯
অস্টিওপোরোসিস হলে হাড়ের ঘনত্ব কমে হাড় পলকা (অত্যন্ত দুর্বল), ছিদ্রযুক্ত ও ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং হাড় ভাঙার ঝুঁকি বাড়ে। বয়স্ক, বিশেষ করে বয়স্ক নারীদের ফ্র্যাকচার বা হাড় ভাঙার সবচেয়ে সাধারণ কারণ এটি। অস্টিওপোরোসিস হলে তা সহজে টের পাওয়া যায় না। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখা দেয় না। কিন্তু এ রোগে হাড় এতই দুর্বল হয়ে যেতে পারে যে সামান্য আঘাতে বা অনেক সময় এমনিতেই ভেঙে যায়।
হাড়ের ঘনত্ব পরিমাপের পরীক্ষা হলো বোন ডেনসিটি টেস্ট বা বিএমডি। এ পরীক্ষায় প্রাপ্তবয়স্কদের হাড়ের ঘনত্ব ২.৫ মান বিচ্যুতির নিচে হলে অস্টিওপোরোসিস রোগ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। সঠিক খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত ব্যায়াম, কায়িক পরিশ্রম, জীবনধারায় পরিবর্তন, যেমন ধূমপান ত্যাগ, মদ্যপান না করা, ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের ঝুঁকি চিহ্নিত করে চিকিৎসা করানোই অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধের উপায়।