কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রোজার আগেই ইফতার বাজারে আগুন

সমকাল প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২৪, ১০:৪১

রমজানে নিত্যপণ্যের দরদাম নিয়ন্ত্রণে প্রতিবছরই সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থা আগেভাগে শুরু করে হাঁকডাক। সবাইকে খুশি করতে ‘মজুত পর্যাপ্ত, বাড়বে না দাম’– এমন মুখস্থ বুলি আওড়ান ব্যবসায়ীরা। সদাইয়ে নেমে ক্রেতা দেখেন বাজার গরম! সবই ফক্কা প্রতিশ্রুতি। কোনো রোজাতেই ব্যবসায়ীদের কথার সঙ্গে কাজের মিল খুঁজে পান না ভোক্তা। এবারও রমজান ঘিরে একই পথের পথিক ব্যবসায়ীরা।


কয়েক মাস ধরেই বাজারে সব নিত্যপণ্যের দর অস্বাভাবিক, টালমাটাল। সামনে রোজা পেয়ে সপ্তাহ দুয়েক ধরে বাজার আরও ‘উড়নচণ্ডী’। এবার নিত্যপণ্যের সঙ্গে ইফতারির উপকরণের দাম বাড়ার যন্ত্রণায় পুড়ছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভোক্তারা। ইফতারিতে ব্যবহার হয় এমন সব পণ্যের দর বেড়েছে।
ভোক্তারা মনে করেন, সরকারের দুর্বল তদারকি ব্যবস্থার কারণে রমজান ঘিরে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার খায়েশ দমানো যায়নি। এ জন্য যতই হুমকি-ধমকি দেওয়া হোক না কেন, তারা নিজস্ব ছকে নিয়ন্ত্রণ করে বাজার।


তবে সরকারের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে উৎপাদন থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে তদারকি করা হচ্ছে। কেউ কারসাজি করে দাম বাড়ালে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে দাম সহনীয় রাখতে ভোক্তাদের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি না কেনার পরামর্শ দেন তারা। 


শরবতে নেই ‘মহব্বত’


সারাদিন উপোস থাকার পর সন্ধ্যায় রকমারি ইফতারি সাজান রোজাদার। এতে প্রথমেই রয়েছে শরবত খাওয়ার প্রচলন। তবে শরবত তৈরিতে যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয়, এর প্রতিটির দর বাড়তি। শরবত তৈরিতে কমলা, আম ফ্লেভারের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গুঁড়ার বেচাকেনা এবারও জমেছে। এবার ওজন কমে উল্টো দাম বেড়েছে বিদেশি ব্র্যান্ড ট্যাংয়ের। গত বছর আড়াই কেজি ওজনের এক জার ট্যাংয়ের দর ছিল ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা। এবার দুই কেজি ওজনের ট্যাংয়ের জার কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪৩০ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের চেয়ে কেজিতে দর বেড়েছে ১৩৫ থেকে ১৫৫ টাকা। একইভাবে বেড়েছে অন্যান্য ব্র্যান্ডের শরবতের গুঁড়ার দামও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও