সংরক্ষিত নারী আসন: বঞ্চিতরা এগিয়ে, দৌড়ঝাঁপ শুরু

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০১

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯টি আসনের মধ্যে ২০টিতে জিতেছেন নারী প্রার্থীরা। এখন দলগুলোর প্রাপ্য অনুযায়ী, নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসনে প্রার্থী ঠিক করা হবে। এসব আসনে দলীয় মনোনয়ন পেতে এরই মধ্যে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, শরিক দল ও জাতীয় পার্টির অনেকে। 


রীতি অনুযায়ী, দ্বাদশ সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্যদের মধ্যে হাতে গোনা দুই-তিনজন ছাড়া সবাই বাদ পড়তে পারেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য। তিনি বলেন, সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী, জেলা পর্যায়ে ত্যাগী নেত্রী এবং সরাসরি নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পেয়েও জোটগত সমঝোতার কারণে যাঁরা সরে দাঁড়িয়েছেন; কিংবা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও নানা হিসাব-নিকাশে যাঁরা মনোনয়ন পাননি, তাঁদের এবার বিবেচনায় নেওয়া হতে পারে। 


জানতে চাইলে যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাকালে যাঁরা আন্দোলন-সংগ্রামে মাঠে ছিলেন, এক-এগারোর সময় দলের সভাপতি শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনে যাঁরা সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন, দল তাঁদের মূল্যায়ন করবে বলে আমরা আশা করি।’ 


সংবিধান অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলো প্রতি ছয়জন নির্বাচিত সংসদ সদস্যের বিপরীতে একজন মহিলা সদস্য পাবে। সেই হিসাবে আওয়ামী লীগ এবার ২২৩টি সাধারণ আসনের জন্য পাবে ৩৭টি সংরক্ষিত আসন। জাতীয় পার্টি বিজয়ী ১১ আসনের বিপরীতে পাবে ২টি। ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি একটি করে তিনটি আসন জিতেছে। আওয়ামী লীগের এই শরিকেরা যৌথভাবে এলে তিনটির বিপরীতে একটি পাবে। আর স্বতন্ত্র ৬২ জন জোটবদ্ধ হলে পাবে ১০ আসন। স্বতন্ত্ররা জোটবদ্ধ না হয়ে ছয়জন করে আবেদন করলে ১টি করে আসন পাবে। 


২০১৪ ও ২০১৮ সালে সাধারণ আসনের স্বতন্ত্র এমপিরা সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীকে দিয়েছিলেন। এবারও স্বতন্ত্ররা সেই ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে দিতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও