কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নির্বাচনে ২৪১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাই হয়নি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:২০

বিএনপি ভোট বর্জন করায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে দলীয় নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে উৎসাহিত করেছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু তারপরও অধিকাংশ আসনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হয়নি; বরং ১০৪টি আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিপরীতে থাকা সবাই জামানত হারিয়েছেন।


নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ২৯৮টি আসনের ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করে ভোটের এমন চিত্র দেখা যায়। বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, এবার মাত্র ৩২টি আসনে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে, যেখানে বিজয়ী ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর ভোটের ব্যবধান ১০ হাজারের কম। এই ব্যবধান ২০ হাজারের কম ধরলে এই সংখ্যা হয় ৫৭। বাকি ২৪১ আসনে কার্যত প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল না।

এই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম ছিল। নির্বাচন কমিশনের হিসাবে ভোট পড়ার হার ৪১ দশমিক ৮০ শতাংশ। যদিও এ হার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভোটে হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগের ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অনেকে নিজ নিজ আসনে জাল ভোট এবং শেষ বেলায় প্রকাশ্যে ব্যালটে সিল মারার অভিযোগ এনেছেন। একই অভিযোগ আওয়ামী লীগের জোটের শরিক ও মিত্র দলের নেতারাও করছেন। এর মধ্যেও ২১টি আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা দুই লাখের বেশি ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।


২০১৪ সালের দশম সংসদ ও ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। দশম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি; অর্ধেকের বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।


তবে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম সংসদ নির্বাচনকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন অনুষ্ঠিত আগের নির্বাচনগুলোর মতো গ্রহণযোগ্য মনে করা হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ জামানত হারাননি। ওই নির্বাচনে ২৩০ আসনে জিতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। সেবার দলটির বিজয়ী প্রার্থীরা ৮০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছিলেন মোট ৫টি আসনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও