কোন রঙের ক্যাপসিকামে পুষ্টি বেশি?

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৪:৩৫

দেখতে অনেকটা টমেটোর মতো, তবে টমেটো নয়। যেন বড়সড় এক মরিচ! নজরকাড়া রঙের এই সবজির নাম ক্যাপসিকাম। লাল, সবুজ, হলুদ, কমলা হরেক রঙের ক্যাপসিকাম দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। তবে অনেকেই নানা রঙের ক্যাপসিকাম শুধুই দেখতে সুন্দর বলেই কিনে ফেলেন।


আমাদের দেশে সাধারণত লাল ও সবুজ ক্যাপসিকাম বেশি দেখা যায়। বিদেশি সবজি হলেও এর চাহিদা দিনদিন বেড়ে চলেছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে এর চাষও। সবজি হিসেবে চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। লাল, হলুদ সবুজ না কমলা ক্যাপসিকামের মধ্যে কোনটি বেশি উপকারী?


এখন দেখে নিন কোন ক্যাপসিকামে কী কী গুণ রয়েছে-


লাল ক্যাপসিকাম


পুষ্টিবিদদের মতে লাল ও সবুজ ক্যাপসিকামের মধ্যে লাল রঙের ক্যাপসিকাম বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। সেই সঙ্গে রয়েছে লাইকোপেন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পিগমেন্ট যা স্তন ও প্রস্টেটের ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। সবুজ ক্যাপসিকামের তুলনায় এতে ১১ গুণ বেশি বিটা ক্যারোটিন, দেড় গুণ বেশি ভিটামিন-সি ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন-এ রয়েছে। যা মাইগ্রেন, সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতে ব্যথা, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ইত্যাদি ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। লাল ক্যাপসিকামের স্বাদ মিষ্টি ও অনেকটা ফলের মতো হয়। এর উপাদান সবুজ ক্যাপসিকামের মতো হলেও পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি।


সবুজ ক্যাপসিকাম


সবুজ ক্যাপসিকামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। এটি পেশির সংকোচন-প্রসারণে সাহায্য করে। এছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ভিটামিন-সি থাকার কারণে রোগ এটি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, সংক্রমণ রোধ করে, ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ভিটামিন-এ ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।


হলুদ ক্যাপসিকাম


কাঁচা ও পাকার মাঝামাঝি সময় এই ক্যাপসিকাম তুলে ফেলা হয়। যার ফলে এটি সবুজ ক্যাপসিকামের কড়া স্বাদ না আবার লাল ক্যাপসিকামের মতো মিষ্টি স্বাদেরও নয়। এছাড়া এর পুষ্টিগুণ সবুজ ক্যাপসিকামের থেকে বেশি হলেও লাল ক্যাপসিকামের থেকে কম। সবুজ ক্যাপসিকামের তুলনায় এর মধ্য দ্বিগুণ ভিটামিন-সি রয়েছে। তবে বিটা ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ-র পরিমাণ সবুজ ক্যাপসিকামের এক তৃতীয়াং‌শ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও