কীভাবে বুঝবেন কারও মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা রয়েছে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৪৭

বিশ্বখ্যাত মনোবিশ্লেষক সিগমুন্ড ফ্রয়েডের মতে, মানুষের অবচেতনেই থাকে ‘মৃত্যুপ্রবৃত্তি’। পরিবেশ–পরিস্থিতির প্রভাবে এই মৃত্যুপ্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, আর তখনই হয় তার ‘মরিবার সাধ’। কখন চরম হয়ে ওঠে এ সাধ, কী তার লক্ষণ, আর কীভাবেই–বা তাকে ফিরিয়ে আনা যাবে, এসব নিয়েই এ লেখা


বেশির ভাগ আত্মহত্যার সঙ্গেই মানসিক রোগের সম্পর্ক রয়েছে। বিষণ্নতা, ব্যক্তিত্বের সমস্যা, সিজোফ্রেনিয়া, বাইপোলার ডিজঅর্ডার, মাদকাসক্তি ইত্যাদি মানসিক রোগের যথাযথ চিকিৎসা না করালে এবং সম্পর্কজনিত জটিলতা, ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে আত্মহত্যার ঘটনা বেশি ঘটে থাকে।


পাশ্চাত্যে মধ্য বা শেষ বয়সী মানুষেরা একাকিত্বে ভোগেন। এ কারণে সেখানে ৪০-৫০ বছর বয়সী একাকী পুরুষদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি। আর বাংলাদেশে তরুণীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি।


বাংলাদেশে যৌতুক ও পারিবারিক নির্যাতন, অভিমান-আবেগ নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতা, দাম্পত্য কলহ, উত্ত্যক্ততা, প্রেম ও পরীক্ষায় ব্যর্থতা, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব, আত্মহত্যার উপকরণের সহজপ্রাপ্যতা, মানসিক অসুস্থতা ইত্যাদি কারণে বেশির ভাগ আত্মহত্যার ঘটনাগুলো ঘটে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও