দুশ্চিন্তায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:০৬

হরতাল-অবরোধ অনেকটাই ভুলতে বসেছিল দেশবাসী। এমনকি হরতাল-অবরোধের কারণে আগে যে দফায় দফায় পরীক্ষা পেছাতে হয়েছে, স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখতে হয়েছে, তাও মনে নেই অনেকের। কিন্তু দীর্ঘদিন পর হলেও সেই হরতাল-অবরোধ ফিরে এসেছে। আগুন, ভাঙচুরসহ সহিংসতা হচ্ছে প্রকাশ্যেই। বছরের শেষ সময়ে এ ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে চার কোটি শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে।


জানুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এজন্য ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমের জন্য ডিসেম্বর মাসে যাতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়, সেজন্যও এ বছর আগেভাগে বার্ষিক পরীক্ষা শেষ করতে চায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর।


গত ২৯ অক্টোবর বিএনপিসহ সমমনা দলের ডাকে সারা দেশে হরতাল পালিত হয়েছে। আবার গতকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে তিন দিনের অবরোধ। ফলে অভিভাবকরা আতঙ্কিত। অবরোধের মধ্যে স্কুলগুলো খোলা রাখলেও উপস্থিতি কমে গেছে। তবে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা রয়েছে তারা তা পেছাতে বাধ্য হয়েছে। এমনকি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও অভিভাবকরা তাদের আতঙ্কের কথা প্রকাশ করছেন। যারা একটু দূরে থাকেন, তারা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাচ্ছেন না।


সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিএনপিসহ সমমনা দলের রাজনৈতিক কর্মসূচি চলছে, যা নভেম্বর মাসে আরও কঠোর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে নভেম্বরের মধ্যে বার্ষিক পরীক্ষা শেষ করা নিয়ে ইতিমধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও