কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কোনটায় আক্রান্ত হতে চান?

www.ajkerpatrika.com রহমান মৃধা প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৫৫

জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে আমরা কিন্তু অস্ত্র নয়, বই হাতে নিই। আবার এমনও সময় জীবনে আসে বা আসতে পারে, যখন আমরা বই ফেলে অস্ত্র হাতে নিতে বাধ্য হই। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনের তাগিদে বই ছেড়ে অস্ত্র ধরেছিলাম, পরে দেশ স্বাধীন হলে অস্ত্র ছেড়ে বই ধরেছি। পৃথিবীতে অনেক দেশ রয়েছে, যারা এখনো এই কাজ করে চলেছে। অনেকের ধারণা, হাতে বই উঠলে অস্ত্র মাটিতে নামাতে বাধ্য সবাই, সেটা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। এটা এই যুগে সঠিক নয়। কারণ এই যুগে বাধ্যবাধকতা বলে কিছু নেই, নৈতিকতা বলেও কিছু নেই। তবে ক্ষমতা ধরে রাখতে যা কিছু করা, সেটা করতে অনেকে জীবন নিতে এবং দিতে প্রস্তুত।


একটি রাষ্ট্রের পরিকাঠামোয় অনেক কার্যক্রম থাকে, তবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কাজে রাষ্ট্র বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সে দুটি মৌলিক কাজ হলো রাষ্ট্রে বেকারত্ব দূরীকরণ এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। যে দেশগুলো এর দুটিতেই ব্যর্থ, তার মধ্যে বাংলাদেশ একটি। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও আমরা এ দুটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিতে পারিনি, খাতা-কলমে গুরুত্ব দিলেও তেমন ফল দেখাতে পারিনি। পুরো দেশটি এখন দুর্নীতিগ্রস্ত। শিক্ষায় দুর্নীতি, খাবারে ভেজাল, রাজনীতিতে প্রতিহিংসাপরায়ণ মানসিকতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহার।


সুস্থ ও ন্যায়বিচারের সঙ্গে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ পেতে অস্ত্র হাতে নিতে হতে পারে! বহিঃশত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা বা স্বাধীন করার জন্য নেতৃত্ব দেওয়া আর দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার সমাধান করা এক নয়। এই কঠিন ও জটিল কাজে নেতৃত্ব দেওয়া ও বিজয়ী হওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। এ ধরনের সমস্যা যেসব দেশে ছিল বা আছে, অতীত ও বর্তমান দেখলে লক্ষণীয় যে, বড়সড় গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এর সমাধান হয়েছে। আমরা কি আদৌ প্রস্তুত তেমন একটি বিপ্লবের জন্য, যাকে বলে গণ-অভ্যুত্থান? এখন প্রশ্ন, কিসের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থান? গণতন্ত্রের, নাকি স্বৈরতন্ত্রের? এক বাক্যে সবাই বলবে—স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে। এখানেই যত ন্যাটা!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও