প্রাণ হাতে ত্রাণের অপেক্ষা

দেশ রূপান্তর গাজা প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪৫

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার জবাবে ১৩ দিন ধরে গাজায় নির্বিচার বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। প্রস্তুত হয়ে আছে স্থল ও নৌপথে কথিত অভিযান চালানোর জন্যও। ইতিমধ্যে উত্তর গাজা ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আক্ষরিক অর্থেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। গত দুই সপ্তাহেরও কম সময়ে গাজা ও পশ্চিমতীর মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়েছে। আহত মানুষের সংখ্যাও প্রায় ১৫ হাজার। ১০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে সেখানে। জ্বালানির অভাবে গাজায় বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ। ব্যাহত হচ্ছে হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা। নেই পানির সরবরাহও। উদ্বাস্তু মানুষগুলো পড়েছে চরম খাদ্য সংকটে। এখন মধ্য গাজায়ও হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল। গতকাল গাজার বাসিন্দাদের আরও দক্ষিণে সরে যেতে বলেছে দেশটি। অবশ্য ইসরায়েল বলেছে, দক্ষিণের রাফা ক্রসিং দিয়ে শিগগিরই ত্রাণবাহী ট্রাক যাবে গাজায়। তাই গাজীবাসী যেন সহজে ত্রাণ সংগ্রহ করতে দক্ষিণের দিকে সরে যায়। অবশ্য ফিলিস্তিনি কর্র্তৃপক্ষ বলছে, ইসরায়েল সাধারণ মানুষকে দক্ষিণে সরে যেতে বলে ওই এলাকায় আবার হামলা চালাচ্ছে। এখন ত্রাণ সংগ্রহে যারা যাবে তাদের আসলে প্রাণ হাতে নিয়েই যেতে হবে।


গতকাল বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েল সফরকালে গাজার বেসামরিক মানুষের কথা চিন্তা করে সেখানে খাবার, পানি সরবরাহের সুযোগ দিতে ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গাজায় ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে রাফা সীমান্ত ক্রসিং খুলে দিতে রাজি হয়েছে মিসর। ইসরায়েলও বলেছে ওই অঞ্চলে হামলা চালাবে না।


ইসরায়েল বলেছে, তারা মিসরকে গাজা উপত্যকায় সীমিত মানবিক সহায়তা সরবরাহের অনুমতি দেবে। গাজার একটি হাসপাতালে বিস্ফোরণে শত শত মানুষ নিহত এবং গাজার সংগ্রাম করা চিকিৎসাব্যবস্থার ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টির এক দিন পর ওই অঞ্চলে ১০ দিনের অবরোধের প্রথম ফাটল দেখা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও