তাঁকে বলা হতো বাংলার এলভিস প্রিসলি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৭:০০

নিজের সময় তো বটেই, পরের সব প্রজন্মকেই প্রভাবিত করেছেন রক অ্যান্ড রোলের রাজা এলভিস প্রিসলি। শুধু গান দিয়ে নয়, ব্যক্তিত্বের আবেদন, পোশাক, স্টাইল সব মিলিয়ে প্রিসলি যেন ছিলেন এক গল্পের রাজকুমার! এখনো এলভিস প্রিসলি চর্চা হয় সংগীত অনুরাগীদের মধ্যে।
লেখাটা এলভিস প্রিসলিকে দিয়ে শুরু হলেও আজকের বিষয় তিনি নন। তাঁর নাম এসেছে, কেননা আমাদের দেশেও তেমন একজন ‘এলভিস প্রিসলি’ ছিলেন। গান করতেন। ছিলেন নায়ক। ব্যক্তিত্ব, পোশাক, স্টাইল সব মিলিয়ে তিনি যেন ছিলেন এক গল্পের রাজকুমার। তিনি প্রয়াত চিত্রনায়ক জাফর ইকবাল। আজ ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁর জন্মদিন। ১৯৫০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। ভক্তরা তাঁকে বলতেন, বাংলার এলভিস প্রিসলি। হয়তো তিনি নিজেও প্রভাবিত হয়েছিলেন প্রিসলিতে।
তাঁর সময়ের অভিনেতার মধ্যে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রম। নিজস্বতা ছিল তাঁর অভিনয়ে। সাবলীল, কিন্তু চিত্ত হরণে অনন্য। স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে যে কজন বড় পর্দার অভিনেতা এসেছিলেন, নায়ক হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম জাফর ইকবাল। তিনি তাঁর সময়ের তুলনায় এগিয়ে ছিলেন। ফ্যাশনে, শরীরী ভাষায়। নায়ক হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেলেও সংগীতশিল্পী হিসেবেই নিজের ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন এই চিরসবুজ তারকা।অবশ্য তিনি যে সময়টাতে ঢাকাই চলচ্চিত্রে যখন প্রবেশ করেন, সেই সময়টাও খুব একটা অনুকূলে ছিল না। অন্তত তাঁর অনুকূলে ছিল না।


অনেক নামকরা নায়ক তখন ঢাকার চলচ্চিত্র বাজারে। যে যার মতো করে প্রতিষ্ঠিত। প্রতিযোগিতার মধ্যেও নিজের একটি আলাদা পরিচয় তিনি গড়ে তুলেছিলেন ঢাকার ছেলে জাফর ইকবাল। সত্তর ও আশি দশকে পর্দায় রাগী, রোমান্টিক, জীবন-যন্ত্রণায় পীড়িত তরুণের চরিত্রে তিনি ছিলেন পরিচালকদের আস্থা ছিলেন তিনি। সামাজিক প্রেমকাহিনি ‘মাস্তান’–এর নায়ক জাফর ইকবাল রোমান্টিক নায়ক হিসেবে জনপ্রিয়তা পান। ‘নয়নের আলো’ চলচ্চিত্রে এক গ্রামীণ তরুণের চরিত্রেও দর্শক তাঁকে গ্রহণ করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও