কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইইউ পার্লামেন্টে প্রস্তাব ও নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠানোর বার্তা কী

২০১৮ সালে পরিবেশ না থাকা এবং সংঘাতের কারণ দেখিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠায়নি। নির্বচনের পরে কিছু সমালোচনা করেছে। বস্তুত ২০১৪ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ইইউ বাংলাদেশে একটি ‘ডিপ্লোম্যাটিক ভ্যাকুয়াম’ বা কূটনৈতিক-শূন্যতা বজায় রেখেছিল। ‘ওয়ার অন টেরর’ বা জঙ্গিবাদ প্রশ্নে ইইউ বাংলাদেশে ভারতীয় অবস্থানকে সমর্থন দিয়ে গেছে, এর সব সুফল আওয়ামী লীগ পেয়েছে। এবং বলা যায় এর সুযোগ নিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সংকুচিত করা, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে পশ্চিমাদের ‘দেখেও না দেখার ভান’ করার অবস্থানকে কাজে লাগিয়েছে। তবে ২০২৪ সালের নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠানোর ভিন্ন তাৎপর্য আছে। কারণ, সামনে ‘জিএসপি প্লাস ডিল’ বা অগ্রাধিকার বাজার সুবিধা নিয়ে দর-কষাকষি চলছে।

২০১৪-২১ সময়কালে ইইউ বাংলাদেশের সঙ্গে সামাজিক উন্নয়ন, তৈরি পোশাকশিল্পে কাজের পরিবেশের উন্নয়ন, গ্রিন ফ্যাক্টরি, ওষুধশিল্প সম্প্রসারণ, দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক সুরক্ষাসহ বেশ কিছু আর্থসামাজিক খাতে কাজ করেছে। এ সময় দেশের বেশ কিছু ফ্যাক্টরিকে অ্যাকর্ড অ্যালায়েন্সের মানে উত্তীর্ণ করতে ভূমিকা রেখেছে, চাপ দিয়েছে তারা। সামান্য কিছু খাতে ব্যবসা করেছে, যেমন কারিগরি প্রযুক্তি বিক্রয়, সামরিক ক্রয়, স্যাটেলাইট ক্রয়, নতুন করে ১০টি এয়ারবাস অর্ডার।

তবে ২০১৮ নির্বাচন আনুষ্ঠানিকভাবে পশ্চিমারা মেনে নেয়নি এবং এখনো সেই নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণই মনে করে। এশিয়ায় পশ্চিমাদের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের আগ্রহে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৮ সালে বিএনপি নিজেও নির্বাচনে গিয়েছে এবং সরকারের আশ্বাসে মনে করেছিল যে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে। এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অভিজ্ঞতায় তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করে নির্বাচনে যাবে না বলেছে। বিরোধীদের ওপর গায়েবি মামলা ও বিচারিক হয়রানির ব্যাপারটাও ইইউর নজরে এসেছে। দেশের শীর্ষ পত্রিকা প্রথম আলো বলছে, বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭১টি মামলা রয়েছে, এসব মামলায় আসামির সংখ্যা ৪০ লাখের ওপরে। নাজুক মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক গণহয়রানির সংবাদ নিউইয়র্ক টাইমস -এ চলে গেছে বলে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন