বাড়তে বাড়তে কোথায় গিয়ে ঠেকবে দ্রব্যমূল্য?

জাগো নিউজ ২৪ ইয়াহিয়া নয়ন প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৬:০৭

কোণঠাসা হয়ে পড়েছে মানুষ। জীবনধারণের খরচ জোগাতে হিমশিম খাচ্ছে স্বল্প আয়ের মানুষ। অনেকে খাবারসহ বিভিন্ন পণ্যের ব্যবহার কমিয়ে দিয়েও খরচের লাগাম টানতে পারছেন না। সংসারের আয়-ব্যয়ের হিসাব মেলানো হয়ে উঠেছে কঠিন। করোনা মহামারির শুরু থেকেই নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা থাকলেও মূল আঘাতটি আসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর। যার জের এখনো টানছে মানুষ।


২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়ানোর পর থেকেই পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকে বিভিন্ন পণ্যের দাম। এরপর গত দেড় বছরে চাল, ডাল, কাপড় কাচার গুঁড়া পাউডার, সাবান, টুথপেস্ট, শ্যাম্পু, তেল, আটা, ময়দা থেকে শুরু করে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। বেড়েছে সংসার খরচও। তবে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বেশিরভাগই দাবি করেছেন গত দেড় বছরে সংসারের খরচ ৫০ শতাংশের মতো বেড়েছে। কেউ কেউ বলেছেন- সংসার খরচ প্রায় ৮০ শতাংশ বেড়েছে। কেউ কেউ ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার কথাও বলেছেন। সেই তুলনায় বাড়েনি কারও আয়।


আমি সুযোগ পেলেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলি। কোথায় সংকট তা জানতে চাই। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ১০০ শতাংশের ওপর দাম বেড়েছে বেশকিছু পণ্যের। এমনকি ৩০০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বাড়ার ঘটনাও ঘটেছে। তারা জানান, আগে যে চাল ৫৪-৫৬ টাকা কেজি বিক্রি হতো এখন সেই চাল ৭০-৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।


খোলা আটা আগে ২৬-২৮ টাকা কেজি ছিল, এখন ৫০ টাকার ওপরে। যেসব প্যাকেট করা বেকারি পণ্য ৫০ টাকা বিক্রি হতো এখন তা ৬৫-৭০ টাকা। গায়ে মাখার যে সাবানের দাম ৪২ টাকা ছিল, তা এখন ৬২ টাকা। ৩৫০-৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া জিরার দাম এখন ১২শ টাকা। ৭৫-৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া চিনির দাম বেড়ে ১৩৫ টাকা হয়েছে। ৭০-৮০ টাকা বিক্রি হওয়া টুথপেস্টের দাম বেড়ে এখন ১৩০-১৩৫ টাকা। এভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও