শিশুর ডেঙ্গু প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে, কীভাবে বুঝবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৭:৪২

ডেঙ্গু জ্বর বেশি হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৫ বছর বয়সী শিশুদের। ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ শনাক্ত হয়েছে। একাধিক টাইপে বা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে রোগের তীব্রতা থাকে অনেক বেশি।


ভাইরাস শরীরে প্রবেশের সাধারণত ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে (৩ থেকে ১৪ দিন) ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণ উপসর্গ দেখা দেয়। প্রথম ১ থেকে ৫ দিন হঠাৎ তীব্র জ্বর (প্রায় ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট), সঙ্গে বমিভাব, বমি, র‌্যাশ (উপসর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি অথবা অসুখের চার থেকে সাত দিনের মধ্যে হামের মতো লাল বিন্দু), হাড়ের জোড়ায় গিঁটে ও মাংসপেশিতে প্রবল ব্যথা ইত্যাদি নিয়ে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকাশ ঘটে। এ সময় অবশ্যই ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে হবে। শিশুকে প্রচুর তরল খাওয়াতে হবে। পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে।


ডেঙ্গু জ্বর বেশি হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৫ বছর বয়সী শিশুদের। ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ শনাক্ত হয়েছে। একাধিক টাইপে বা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে রোগের তীব্রতা থাকে অনেক বেশি।


ভাইরাস শরীরে প্রবেশের সাধারণত ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে (৩ থেকে ১৪ দিন) ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণ উপসর্গ দেখা দেয়। প্রথম ১ থেকে ৫ দিন হঠাৎ তীব্র জ্বর (প্রায় ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট), সঙ্গে বমিভাব, বমি, র‌্যাশ (উপসর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি অথবা অসুখের চার থেকে সাত দিনের মধ্যে হামের মতো লাল বিন্দু), হাড়ের জোড়ায় গিঁটে ও মাংসপেশিতে প্রবল ব্যথা ইত্যাদি নিয়ে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকাশ ঘটে। এ সময় অবশ্যই ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে হবে। শিশুকে প্রচুর তরল খাওয়াতে হবে। পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও