কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাইকারদের আরও ধৈর্যশীল হতে হবে

মানিক মুনতাসির। পেশায় একজন সাংবাদিক। সংবাদ সংগ্রহে ছুটতে হয় শহরের বিভিন্ন স্থানে। তবে যানজটের শহরে ঠিক সময়ে কোথাও পৌঁছানো দায়। তাই তো যাতায়াতের জন্য মোটরসাইকেল কিনেছেন। অবাক করার বিষয় তিনি হর্ন না বাজিয়েই বাইক চালানোর চেষ্টা করেন। একদিন ছেলেকে স্কুলে দেওয়া, সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ থেকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা এবং সেখান থেকে খিলগাঁও যেতে একবারের জন্যও হর্ন বাজাননি তিনি। প্রয়োজন যে হয়নি তা নয়, হয়েছে কিন্তু ধীরগতিতে চালিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছেন।

মোটরসাইকেল বিভ্রাট নগরবাসীর জন্য নতুন সমস্যা নয়। রাস্তায় জ্যাম থাকলে অহেতুক হর্ন বাজানো, চালকদের ফুটপাতে উঠে আসা রোজকার চিত্র। তখন কোনটি যানবাহন চলাচলের রাস্তা আর কোনটি হাঁটার রাস্তা, তার পার্থক্য বোঝার উপায় নেই। দ্রুত পৌঁছাতে যাত্রীবাহী মোটরসাইকেল চালকরা ফুটপাতে উঠে যান। কেউ তো আবার সিগন্যাল না মেনে ছুটে চলেন আপন গতিতে।

এতে নানা ভোগান্তি-বিড়ম্বনার শেষ নেই রাজধানীবাসীর। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। ফার্মগেট, কলাবাগান, কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, পান্থপথ, গ্রীণরোডসহ বিভিন্ন এলাকায় ফুটপাতে মোটরসাইকেল উঠে আসার দৃশ্য হরহামেশা চোখে পড়বেই। সময় বাঁচানোর অজুহাতে মোটরসাইকেল আরোহীরা এই অপরাধকে তোয়াক্কা করছেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন