You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজ-পরীমণির রক্তরক্তি কাণ্ডে কী ভাবে ঢুকলেন তমা? নিজেই খোলসা করলেন ‘সুড়ঙ্গ’-র নায়িকা

এক রাতেই একই হাসপাতালে ভর্তি হলেন বাংলাদেশের দুই জনপ্রিয় নায়িকা। এক জন পরীমণি, অন্য জন ‘সুড়ঙ্গ’ ছবির অভিনেত্রী তমা মির্জা। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ছবি পোস্ট করে পরীমণি লিখেছিলেন, “আমরা পরীতমা।” তবে এখানেই শেষ নয়, সেই রাতেই রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন পরীমণির স্বামী শরিফুল রাজও!

মাস তিনেকে ছাড়াছাড়ি হয়ে গিয়েছিল পরীমণি এবং রাজের। তার পর থেকে ছেলে রাজ্যকে নিয়ে একাই থাকেন পরী। শুক্রবার ছেলের জন্মদিনের উদ্‌যাপন হয় ধুমধাম করে। সে দিনও রাজ অনুপস্থিত। তবে তার এক দিন কাটতে না কাটতেই স্বামীকে আলিঙ্গনরত অবস্থায় দেখা যায় পরীমণিকে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে শরিফুল রাজ জানান, তিনি আর কোনও ঝামেলা চান না। সব সমস্যা মিটিয়ে ভাল থাকতে চান। তার পরেই একসঙ্গে দম্পতিকে দেখে অনেকের মনে হয়েছিল, তা হলে সত্যিই কাছাকাছি এসেছেন দু’জনে। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই পুরো ভোলবদল। ফের রক্তরক্তি কাণ্ড। তার পর থেকেই ধোঁয়াসায় অনেকেই। হঠাৎ কী হল যে, স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই হাসপাতালে ভর্তি করাতে হল? সঙ্গে আবার তমাও রয়েছেন। তার পর থেকেই শুরু হয় জলঘোলা। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, নির্মাতা রায়হান রাফীর অফিসে ঝগড়া হয় রাজ-পরীমণির। এক সময় তা ভয়ানক হাতাহাতির রূপ নেয়। এতে রক্তাক্ত হন রাজ। পরীমণিও অসুস্থ হয়ে পড়েন। অন্য দিকে, তাঁদের এই ঝগড়া থামাতে গিয়ে আহত হন তমা মির্জা।

যদিও এই প্রসঙ্গে একেবারেই ভিন্ন মত তমার। তিনি জানান, ১৮ অগস্ট সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও মাথাব্যাথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তা হলে একই দিনে পরীমণি ও তিনি একহাসপাতালে ভর্তি হলেন কী ভাবে? তমা বলেন, ‘‘প্রথম কথা হচ্ছে, কেউ কারও হাতে মার খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে কি চেক ইন দেয়? আমি কিন্তু হাসপাতালে ঢুকেই সেটা দিয়েছি। ’’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন