কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘গরিবের মাছ’ পাঙাশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্তরাও

মাছের বাজারে দোকানিদের হাঁকডাকে অনেকটাই প্রচলিত শব্দ গরিবের পাঙাশ। কিন্তু সেই প্রচলিত বাক্য এখন প্রায় উল্টে গেছে। গরিবের পাঙাশ কিনতেও এখন হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্তরা। ১৫০-১৬০ টাকা কেজি দরের মাছটি চলতি বছরের শুরুতে ১৮০ টাকায় ঠেকেছিল। বছরের মাঝামাঝিতে সেই দাম বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা কেজিতে। ফলে গরিবের পাঙাশও এখন ছোঁয়া কঠিন মধ্যবিত্তের।

শুক্রবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মাঝারি সাইজের পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২২০ টাকায়। আর বড় সাইজের এ মাছটির দর প্রতি কেজি ২৪০ টাকা। 

এছাড়াও বাজারে, রুই মাছ প্রতি কেজি ৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে তাঁজা রুই বিক্রি হচ্ছে ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকায়। কই মাছ প্রতি কেজি ৩২০ টাকা, তেলাপিঁয়া প্রতি কেজি ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা, পাবদা মাছ প্রতি কেজি ৩৮০ থেকে ৪৬০ টাকা, শিং মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, কাতল মাছ প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, রুপ চাঁদা প্রতি কেজি ৮৫০ টাকা, ইলিশ ৮০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজি ১২০০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৬৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর মহাখালী বাজারে মাছ কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী নূরূন নাহীদ তার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘বাজারে গরিবের মাছ ছিল পাঙাশ, চাষের কই, তেলাপিঁয়া কিন্তু এখন এসব মাছের দামও অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। যা মধ্যবিত্তের জন্যও কেনা কঠিন। আগে পাঙাশ মাছ কিনেছি ১২০ থেকে ১৫০ টাকায়, তাও খুব বেশি ক্রেতা পেত না বিক্রেতারা।  কিন্তু এখন পাঙাশের দাম ২২০ টাকা হয়ে গেছে। যে কারণে মধ্যবিত্ত ক্রেতারও পাঙাশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। যেহেতু বাজারে অন্য মাছের দাম আরও বেশি সে কারণে ২২০ টাকা কেজি দরেই একটি পাঙাশ কিনলাম।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন