কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টুঙ্গিপাড়ার খোকা থেকে শেখ মুজিব, বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন, মসজিদ, মন্দির, গির্জা, নদ-নদী, খাল-বিল, পাহাড়-পর্বতসহ প্রাকৃতিক রূপ-বৈচিত্রে ভরপুর আমাদের বাংলাদেশ। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে সিকিম ও মেঘালয়, পূর্বে আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও মিয়ানমার। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছেন স্বাধীন বাংলার মহান স্থপতি বাংলার অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় রাজনৈতিক জীবন।

এদেশের কৃষক-শ্রমিক, মুটে-মজুর ও মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য পরাধীনতার শেকল থেকে আমাদের দেশ মাতৃকা ও বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে যিনি জীবনের সিংহভাগ সময় জেল-জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সুচিন্তিত গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের নিপীড়িত বঞ্চিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা যে সম্ভব তা সমগ্র পৃথিবীর মানুষের কাছে তিনি প্রমাণ করেছেন। বঙ্গবন্ধু কেবল বাঙালি জাতির অধিনায়ক ছিলেন না, তিনি ছিলেন পৃথিবীর বঞ্চিত সমগ্র মানব গোষ্ঠির পথ-প্রদর্শক ও মহাননেতা। বঙ্গবন্ধু কেবল মাত্র রাজনৈতিক স্বাধীনতার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলেন না, তিনি চেয়েছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবিক রাষ্ট্রীয় সভ্যতা, সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা, সকল মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সুখী সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনের মাধ্যমে বিশ্ব সভায় বাঙালি জাতির সুদৃঢ় অবস্থান সৃষ্টি করতে। এই মহাপুরুষের জন্ম না হলে হয়তো আজকের বাংলাদেশ আমরা পেতাম না।

বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম, দর্শন বিশ্ব মানবতার জন্য তার চিন্তা ধারাবাহিক ভাবে লিপিবদ্ধ করা দুঃসাধ্য বৈকি? প্রাসঙ্গিক বিষয়ে সংক্ষেপে নব প্রজন্মের উদ্দেশ্যে লিপিবদ্ধ করার চিন্তা থেকে এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। প্রারম্ভেই আমি টুঙ্গিপাড়ার থোকা থেকে শেখ মুজিব, বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা পথ পরিক্রমা সংক্ষেপে আলোকপাত করতে চাই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৭ই মার্চ ১৯২০ সালে ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন পিতা-মাতার আদরের খোকা। তার পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সায়েরা খাতুনের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে শেখ মুজিব ছিলেন তৃতীয় সন্তান। মা-বাবা তাকে খোকা নামে ডাকতেন। শেখ মুজিবের শৈশবকাল কেটেছে টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। ১৯২৭ সালে সাত বছর বয়সে নিজ এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে খোকার প্রাতিষ্ঠানিক ছাত্র জীবনের সূচনা হয়। তিনি ৯ (নয়) বছর বয়সে ১৯২৯ সালে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে এবং পরবর্তীতে তিনি স্থানীয় মিশনারী স্কুলে ভর্তি হন। অসুস্থতার কারণে তার লেখাপড়ায় সাময়িক বিরতি ঘটে এবং চার বছর শিক্ষা জীবন ব্যাহত হওয়ার পর ১৯৩৭ সালে পুনরায় স্কুলে ভর্তি হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন