কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চিকিৎসক কেন বাণিজ্যমুখী?

ঢাকা পোষ্ট সৈয়দ আব্দুল হামিদ প্রকাশিত: ২৫ জুলাই ২০২৩, ১০:৫৯

আমাদের দেশে চিকিৎসকরা একসময় পীরের মর্যাদায় আসীন ছিল। সামাজিক মর্যাদায় চিকিৎসকরা ছিল সবার ঊর্ধ্বে। তাই আজও কোনো সন্তান জন্মালে অভিভাবকরা তাকে চিকিৎসক বানানোর স্বপ্নে বিভোর থাকে।


এই স্বপ্ন দেখার মূল কারণ জনসেবা বা জনগণের সেবা। অর্থাৎ জনগণের জন্য চিকিৎসকরা যেন নিবেদিত থাকে। প্রশ্ন জাগে, চিকিৎসকদের সেই সেবামুখী মানসিকতা কি আছে? কেন আজ তারা বাণিজ্যমুখী?


শিক্ষক এবং চিকিৎসক হচ্ছে একটি জাতির আশা-ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। একটি জাতি দেউলিয়া হওয়ার শেষ সীমায় পৌঁছে, যখন সেই জাতির শিক্ষক এবং চিকিৎসক দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। আর এটা তখনই হয় যখন অর্থই সামাজিকভাবে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে একমাত্র মাপকাঠি হয়ে ওঠে।


ছাত্র-শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, প্রকৌশলী, রাজনীতিবিদ, আমলা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসহ আমাদের দেশের সব শ্রেণির মানুষের কাছে অর্থই একমাত্র রোল মডেল। তাই চিকিৎসকদের কেন আমরা ব্যতিক্রম ভাবছি?


চিকিৎসক কারা হয় তা নিশ্চয় আমাদের জানা আছে। ক্লাসের পেছনের সারির শিক্ষার্থীরা নিশ্চয় চিকিৎসক হয় না। বুকভরা আশা এবং মানবসেবার ব্রত নিয়ে স্কুল এবং কলেজের সেরা শিক্ষার্থীরাই তো মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়।


একদিকে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রাজনীতির বিষবাস্প, অন্যদিকে শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীর হতাশা দেখে অল্প দিনেই বুঝে যায় যে চিকিৎসক পেশা আর আগের মর্যাদায় নেই। আর এই পেশায় ক্যারিয়ার গঠনও সহজ নয়। ফলে এক ধরনের হতাশাই তাদের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়ায়। ফলে মানব সেবার ব্রত ক্রমেই ফিকে হতে থাকে।


শিক্ষকদের ভেতর যার প্রাইভেট প্র্যাকটিস ভালো সেই শিক্ষকই তাদের কাছে রোল মডেল হয়ে দাঁড়ায়। ৭-৮ বছরের কঠিন পরিশ্রমের পর যখন পাস করে যখন বের হয় তখন দেখে তার স্কুল এবং কলেজ জীবনের মধ্যম কিংবা পেছনের সারির বন্ধুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সাধারণ বিষয়ে স্নাতকোত্তর পাস করে বিসিএস-এ উত্তীর্ণ হয়ে চাকরিতে যোগদান করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও