You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চিপ্‌স, নরম পানীয় না পেলেই খুদে রেগে যায়? স্থূলতার ঝুঁকি কী ভাবে কমাবেন?

আধুনিক জীবনে ব্যস্ততার ছায়া কেবল আমার-আপনার উপর পড়েনি, ছেলেবেলা থেকে জীবনের ইঁদুরদৌড়ে নেমে পড়েছে বাড়ির খুদে সদস্যটিও। কেবল পড়াশোনা করলেই তো হবে না, পাশাপাশি নানা গুণে পারদর্শী হয়ে উঠতে গিয়ে তাদের হাতেও সময়ের বড় অভাব। কখনও সিলেবাসের চাপে রাতের ঘুম ঠিকঠাক হচ্ছে না শিশুর। কখনও আবার মা-বাবার প্রত্যাশার বহর চেপে বসছে শিশুর কাঁধে। সেই চাপ 'স্ট্রেস' হয়ে কামড় দিচ্ছে শৈশবে। এ সব মিলিয়ে ডেকে আনছে খাওয়ার অনিয়ম, কম ঘুমের মতো অভ্যাস। যার জেরে স্থূলত্ব তাড়া করে বেড়াচ্ছে অকালেই।

সন্তান ওবিসিটির সমস্যায় ভুগছেন কি না, কী ভাবে বুঝবেন?স্থূলতার সমস্যা আছে কি না, তা বোঝার একমাত্র উপায় হল ‘বডি মাস ইনডেক্স’(বিএমআই) যাচাই করা। শিশুর বিএমআই যদি ৩০-এর উপর থাকে, সে ক্ষেত্রে ধরা যেতে পারে যে, সেই শিশু স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। ছোটবেলা থেকে ওবিসিটি গ্রাস করলে খুদের শরীরে বিপাক হার কমতে থাকে। ইনসুলিনও ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। টাইপ টু ডায়াবিটিস, পিসিওডি (পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম), হরমোনের ভারসাম্যহীনতার মতো নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত স্থূলতা শিশুর শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি, মানসিক সমস্যারও কারণ হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে শিশুর ওজনের দিকে বাবা-মায়েদের বাড়তি নজর দেওয়া প্রয়োজন। সুস্থ জীবনযাপন ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে শিশুর স্থূলতার ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন