বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তায় ঝুঁকি তৈরি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের সম্ভাব্য ঝুঁকি নিয়ে বৈঠক করেছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইস্যুতে এটাই প্রথম বৈঠক। বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থেকে নিজেদের অভিমত ও অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিবের দাবি, বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার পথে ঝুঁকি তৈরি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। খবর রয়টার্স।
অধিবেশনে হাজির থাকা চীন দাবি জানিয়েছে, প্রযুক্তিটি লাগামহীন ঘোড়ার মতো এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান অগ্রগতির ধারায় লাগাম টানা উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, প্রযুক্তি যেন সেন্সরশিপ বা দমন পীড়নের হাতিয়ার না হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি। তার ভাষায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানব জীবনের সব ক্ষেত্রকে বদলে দেবে। জরুরি ভিত্তিতে এ ধরনের প্রযুক্তির ওপর বৈশ্বিক নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে, কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারকে কোনো সীমানার মধ্যে বেঁধে রাখা যাবে না। তবে ইতিবাচক সম্ভাবনাকে প্রত্যাখ্যান না করে তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলা ও অর্থনীতির গতি বাড়াতে সহায়তা করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।’