কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মশার সাজে যম

ডেঙ্গু নয়, সব প্রায়োরিটি নির্বাচনে! যত আকর্ষণ জেয়া, লু, ইউরোপীয় ইউনিয়নে। অথচ, বাংলাদেশে এখন পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সি। ‘জনস্বাস্থ্য জরুরি পরিস্থিতি’ জাতীয় উদ্বেগের বিষয় হলেও পজিশন-অপজিশন কারও কাছেই এটির অগ্রাধিকার আলোচনা নেই। ডেঙ্গু আর ঢাকা বা নগরীর অসুখ নয়। ডেঙ্গুর দম বেড়েছে, আরও আগ্রাসী চরিত্রে ছড়িয়ে পড়েছে দেশের ৬৩ জেলায়। সংক্রমণ ও মৃত্যু দুই-ই বাড়ছে।

২০২২ ও ২০২৩ সালের মধ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণের মধ্যে কোনো বিরতি ছিল না। জনঘনত্ব, গ্রাম ও শহরের অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ ডেঙ্গুর জন্য হ্যাচারি তৈরি করে দিয়েছে। তরতাজায় সে তার চরিত্রও পাল্টে নিয়েছে। মোটা দাগে ডেঙ্গু এখন দাবড়ে বেড়াচ্ছে চার কিসিমে। চার ধরনসহ এর ভয়াবহতাদৃষ্টে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শঙ্কা, আগস্ট-সেপ্টেম্বরে এর সংক্রমণ আরও বাড়বে। হাসপাতালগুলোর গত ক’দিনের চিত্র সেই শঙ্কাকে আরও বাতাস দিচ্ছে। ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী সবচেয়ে বেশি মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সিট না থাকায় হাসপাতালটির ফ্লোর-বারান্দায়ও রোগীর গড়াগড়ি-ছড়াছড়ি।

ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ রোগী হলি ফ্যামিলিতে। পরিস্থিতি বিবেচনায় ঢাকা উত্তর সিটি মহাখালীর ডিএনসিসি কভিড হাসপাতালকে শুধু ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হলেও জনবল এবং সরঞ্জামের ব্যবস্থা মামুলি পর্যায়ে। একসময় ধারণা ছিল, ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মূলত ঢাকা মহানগরকেন্দ্রিক। কিন্তু ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের পর রোগটি নতুন করে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সেইসঙ্গে ডেঙ্গু বিষয়ে প্রচলিত কিছু মিথ রোগটি সম্পর্কে মানুষকে বিভ্রান্তিতে ফেলে। ডেঙ্গু জ্বরের উৎপত্তি হয় ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। মানুষের মধ্যে তা ছড়ায় মূলত এডিস মশার কামড়ে। একই প্রজাতি জিকা, চিকনগুনিয়া এবং সমজাতীয় ভাইরাসগুলো ছড়ানোর জন্যও দায়ী। বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বহু বছর ধরে থাকলেও ২০১৯ সালে এই রোগে আক্রান্তের হার এবং মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে শুরু করে।

ডেঙ্গু বিষয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত মিথের মধ্যে রয়েছেÑ এডিস মশা শুধু সকালে এবং পায়ে কামড়ায়, কারও দুবার ডেঙ্গু হয় না, দুবার হলে নিশ্চিত মৃত্যু ইত্যাদি। এসব মিথ নিয়ে ভাবা বা বিশ্লেষণের সময় এখন আর নেই। কাউকে দোষারোপ বা দায়ী করাও এখন সময় নষ্টের পর্যায়ে। এ পরিস্থিতির জন্য রেড অ্যালার্ট জরুরি না কাউকে কাউকে রেড কার্ড দেখানো জরুরি সেই প্রশ্নও আছে। কিন্তু, জবাব খোঁজার সময় নেই। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন মশা মারায় নেমেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন