ডেঙ্গু : অবহেলায় বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি, জ্বর হলেই পরীক্ষার পরামর্শ

www.bbarta24.net প্রকাশিত: ১৭ জুলাই ২০২৩, ২৩:৩২

বছরের শুরু থেকেই এবার মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রকোপ ঊর্ধ্বমুখী। বছরের মাঝামাঝি সময়ে এসে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে ভয়াবহ। আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েই চলেছে রোগীর সংখ্যা। বাড়ছে মৃত্যুও। সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। রাজধানীর হাসপাতালের ডেঙ্গু ইউনিটগুলোতে কোনো শয্যা ফাঁকা নেই। ভর্তি রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা।


চলতি বছর ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ার সাথে সাথে এর অস্বাভাবিক লক্ষণ আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জ্বর ছাড়াও শরীর ব্যথা, প্রচণ্ড মাথাব্যথা, কারও কারও বমি, পাতলা পায়খানা, পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ায় অবস্থা অনেক দ্রুত খারাপ হচ্ছে। শিশুরা বেশিরভাগক্ষেত্রে ডেঙ্গু সিনড্রোমে আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্তদের সাধারণত শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা হয়। 


চিকিৎসকরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ে যারা হাসপাতালে আসছেন, তারা শুরুতে না এসে দেরিতে আসছেন। ডেঙ্গু হয়েছে কিনা, তা বুঝতে না পেরে অনেকে জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। যখন রোগীর অবস্থা জটিল হয়ে যায়, তখন স্বজনরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। যার ফলে রোগীর শারীরিক অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে যায়। এতে হঠাৎ ‘শক সিনড্রোম’ দেখা দিলে রোগী বাঁচানো কঠিন হয়ে যায়। অনেক রোগীকে আবার আইসিইউতে নিতে হচ্ছে। এসব রোগীর সুস্থ্য হয়ে উঠতে সময়ও বেশি লাগছে।


আক্রান্তদের মধ্যে যাদের শারীরিক অবস্থা ভালো, তাদের বাসায় থেকে চিকিৎসার কথা বলছেন চিকিৎসকরা। আর ডেঙ্গু ‘শক সিনড্রোম’ এবং জটিল রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর চাপ।


রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গুরোগীদের জন্য ডেডিকেটেড ওয়ার্ড পুরোটাই রোগীতে ভর্তি। ১৬ জুলাই, রবিবার রাজধানীর শিশু হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের জরুরি বিভাগে জ্বরসহ নানা উপসর্গে স্বজনরা রোগীদের নিয়ে আসছেন। চিকিৎসকরা রোগীদের উপসর্গ দেখে পরীক্ষা করছেন। ডেঙ্গু পজিটিভ ও জটিল হলে হাসপাতালে ভর্তি করছেন, অন্যথায় বাসায় গিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দিচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও