ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতার নেপথ্যে

সমকাল রাকিব আল হাসান প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৩, ০১:৩০

এ দেশে ২০০০ সালে প্রথম শনাক্ত হওয়া ডেঙ্গু কয়েক বছর আগেও ছিল প্রধানত ঢাকায় সীমাবদ্ধ। এখন প্রায় পুরো দেশেই তা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশার ঘনত্ব, প্রজননস্থল, পুরোনো চার সেরো টাইপের সঙ্গে এবার নতুন মিউটেশনের আশঙ্কা এবং ডেঙ্গু-আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ও নতুন উপসর্গ– সব প্যারামিটারেই এ বছর ডেঙ্গুর ভয়ানক রূপ দেখা যাচ্ছে। সরকারি হিসাবে গত বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রেকর্ড সংখ্যক ২৮১ জন মারা গিয়েছিলেন। এ বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি গত বছরের চেয়েও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতির মূলত অবনতি ঘটেছিল অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে। এ বছর জুলাইয়ের শুরুতেই এটি চূড়ায় পৌঁছে গেছে। যদি জুলাইয়ে শুরু হওয়া এ প্রাদুর্ভাব এবারও অক্টোবর-নভেম্বর পর্যন্ত চলমান থাকে, তাহলে এটিকে সামাল দিতে বেশ হিমশিম খেতে হবে। 



 ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সারা বছর ধরে যে ধরনের সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দিক থেকে তেমন উদ্যোগ দেখা যায় না বলেই ডেঙ্গু পরিস্থিতির এমন অবনতি ঘটছে। উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ধারাবাহিক ব্যর্থতায় ডেঙ্গু ঢাকা শহরেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। সব শেষ লোক দেখানো ড্রোনের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র এবং লার্ভা খোঁজার ফুটেজ কী অর্জন বয়ে এনেছে, তা কেউ জানে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও