বাংলাদেশের প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ, মোট জনসংখ্যার হিসাবে যা প্রায় এক-তৃতীয়াংশের মতো, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর এ নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে বিস্তর আলোচনা হলেও সরকারের পক্ষ থেকে খুব বেশি বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। শুধু তা-ই নয়, এ ঘটনা নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণের ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে সংশয় তৈরি করেছে।
নাগরিকদের তথ্য ফাঁস হওয়ার ব্যাপারে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদের যে বক্তব্য পাওয়া গেছে, তাতে জানা যায়, কেউ আক্রমণ চালিয়ে এসব তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে তা নয়, ওয়েবসাইটের কারিগরি ত্রুটিই এর কারণ এবং এই ত্রুটি যে সরকারের অজানা ছিল, তা-ও নয়। কিন্তু এই ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও সে বিষয়ে কেন নজর দেওয়া হয়নি—এর কোনো উত্তর নেই।