কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুরক্ষিত রান্নাঘর

 বর্ষায় কখনও আকাশ মেঘে ঢাকা থাকে, কখনও আবার একটানা বৃষ্টি। মাঝে মধ্যে রোদের দেখা পাওয়াও হয় মুশকিল। এ সময়ে বাড়িঘরের বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। বিশেষ করে রান্নাঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা প্রয়োজন। বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় রান্নাঘরজুড়ে ভ্যাপসা গন্ধ ছড়াতে থাকে। মশা-মাছির উপদ্রবও খুব বেড়ে যায়। রান্নাঘরে যদি মাছি ওড়ে, তা খুবই অস্বাস্থ্যকর।

এ সময় আরশোলা, পিঁপড়াসহ অন্যান্য পোকামাকড়ও দেখা যায়। রান্নাঘরে ফল, খাবারদাবার থাকে। সব সময় খাবারের পাত্র ঢেকে রাখার কথা মনেও থাকে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবারে মাছি বসা মানেই সংক্রমণের ঝুঁকি। সে ক্ষেত্রে বৃষ্টির দিনে রান্নাঘর পরিষ্কার রাখতে কিছু ‍টিপস জেনে রাখুন।

 ১. রান্নার পর নিয়মিত রান্নাঘর, চুলা পরিষ্কার করুন। যেখানে রান্না করছেন, সেই জায়গাটি ভালো করে মুছে নিন। রান্নাঘরের প্রতিটি তাক সাবান পানিতে কাপড় ভিজিয়ে পরিষ্কার করুন। পচা খাবার কিংবা ফল রান্নাঘরে রাখবেন না। এতে মশা-মাছি বেশি হতে পারে।

২. কাঁচা হোক কিংবা রান্না করা, সব খাবার একবারে খেয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। রেখে দিতেই হয়। তবে এই বর্ষায় কাঁচা মাছ, মাংস তো বটেই, রান্না করার খাবার বেঁচে গেলেও বায়ুরোধী কোনো বাক্সে রাখুন। রান্নার গন্ধে পোকামাকড় বেশি হতে পারে।

৩. সবজির খোসা, ডিমের খোসা, মাছের আঁশ, প্লাস্টিকের ব্যাগ– এগুলো রান্নাঘরে জমিয়ে রাখবেন না। যেখানে ময়লা থাকবে, সেখানেই মাছি ভনভন করবে কিংবা পোকা ধরবে। ময়লা আবার বাড়ির আশপাশে রাখাও ঠিক হবে না। বাড়ির বাইরে নির্দিষ্ট জায়গায় ময়লা ফেলুন।

৪. রান্নাঘরের ড্রেন, পাইপ, বেসিনের মুখ– প্রতিটি জায়গা বর্ষায় পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন। কারণ, এসব স্থান থেকে সহজেই জীবাণু সৃষ্টি হয়। এখান থেকেই নানা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে পানি, ময়লা জমে থাকলে মাছির উপদ্রবও হয়। মাছের কাঁটা, মাংসের হাড়, ভাত বেসিনে ফেলবেন না। সে ক্ষেত্রে পানি জমে যাওয়ারও ভয় থাকে। পানি জমে থাকলে মশা-মাছির আনাগোনা বাড়ে।

৫. মশা-মাছির হাত থেকে বাঁচতে নিয়মিত ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ, ব্লেন্ডার, মসলাপাতির কৌটা প্রতিদিন মুছতে হবে। কারণ, প্রতিটি প্রায় রোজই ব্যবহৃত হয়। পরিষ্কার করে ধুয়ে না রাখলে ময়লা জমতে জমতে ব্যাকটেরিয়া তৈরির ঝুঁকি বাড়ে। অপরিষ্কার জিনিসে মশা-মাছির ঘোরাঘুরিও বেড়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন