চোরে না চেনে গবেষণার মোরগ

সমকাল এহসান মাহমুদ প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২৩, ০১:৩১

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে গবেষণার মোরগ– কোনো কিছুই আমরা রক্ষা করতে পারছি না। এটিই যেন নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। চুরি যাওয়া রিজার্ভের অর্থ যেমন উদ্ধার করা যায়নি; তেমনি গবেষণাগার থেকে চুরি হওয়া মোরগেরও হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়েছিল। মঙ্গলবার সমকালে প্রকাশিত এক সংবাদে জানা গেল, সাভারে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে গবেষণার জন্য রাখা ৩৮টি মোরগ চুরি হয়ে গেছে। ঈদুল আজহার আগের রাতে মোরগগুলো চুরি হয়। ঈদের ছুটির পর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা চুরির বিষয়টি জানতে পারলেও গোপন রাখা হয়েছিল। গবেষণার জন্য রাখা মোরগগুলো রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা বলেছেন, ঈদের আগের রাতে মোরগগুলো চুরি হয়েছে। শেডে ৩০০ মোরগ রয়েছে। এর মধ্যে আরআরআই ও হোয়াইট লেগুন জাতের ৩৮টি মোরগ চুরি হয়ে গেছে। মোরগগুলোর গবেষণার দায়িত্বে থাকা পোলট্রি উৎপাদন ও গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলছেন, এটি সম্পূর্ণ প্রশাসনিক বিষয়। এ ব্যাপারে তিনি মন্তব্য করতে অপারগ। মোরগ চুরির ঘটনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী যেমন ‘প্রশাসনিক’ দোহাই দিয়ে রক্ষা পেয়ে যাচ্ছেন; একইভাবে রিজার্ভের ডলারের চুরির ঘটনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নরও নিজেকে রেহাই করেছিলেন জবাবদিহির মুখ থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও