You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাত, পা অতিরিক্ত ঘামার কারণ ও নিয়ন্ত্রণের উপায়

ঘাম স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কেবল অস্বস্তিকরই না বরং শারীরিক জটিলতারও ইঙ্গিত করে।

ঘাম দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের একটা প্রাকৃতিক প্রক্রি। তবে অতিরিক্ত ঘাম বিশেষ করে হাত ও পা ঘামা অস্বস্তি সৃষ্টি করে।

দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে অতিরিক্ত ও অপ্রয়োজনীয় ঘাম হওয়াকে চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ‘হাইপারহাইড্রোসিস’ বলা হয়। পুরো শরীরের পাশাপাশি দেহের নির্দিষ্ট জায়গাতেও এরকম হতে পারে, যেমন- হাতের তালু, পায়ের তালা, বাহুমূল এমনকি মুখেও হতে পারে।

এই ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কিছু ঘরোয়া পন্থাও আছে। হেল্থশটস ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল বিস্তারিত।

হাত পা ঘামা প্রতিকারের উপায়

হাত ও পা ঘামা সম্পূর্ণভাবে প্রতিকার করা সম্ভব না। তবে কিছু পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

হাত পা পরিষ্কার রাখা: নিয়মিত হাত পা পরিষ্কার রাখা ঘামের তীব্রতা ও অস্বস্তি কমাতে সহায়তা করে।

অ্যান্টিপার্সপারেন্টস: বা ঘামরোধী প্রসাধনী বিশেষত হাত ও পায়ের জন্য তৈরি এমন পণ্যতে অ্যালুমিনাম ‘ক্লোরাইড থাকে’ যা ঘাম কমাতে সহায়তা করে।

বাতাস চলাচল করে এমন জুতা পরা: প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি যেমন- চামড়া বা ক্যানভাস কাপড়ের তৈরি জুতা পরা পায়ে বাতাস চলাচলে সহায়তা করে এবং আর্দ্রতা জমতে দেয় না।

আর্দ্রতা শুষে নেয় এমন মোজা পরা: সুতি বা বাঁশের তন্তুর তৈরি মোজা ব্যবহার হাত ও পায়ের বাড়তি ঘাম শুষে নেয়, এতে অস্বস্তি কমে। 

ট্যালকম পাউডার ব্যবহার: ট্যালকম পাউডার বা ‘কর্নস্টার্চ’ হাত ও পায়ের তালুতে ব্যবহার করলে আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং অতিরিক্ত ঘাম কমাতে সহায়তা করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন