কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নির্বাচনের শত্রু কে

www.kalbela.com মাসুদা ভাট্টি প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ১১:৩৯

শিরোনামে উল্লিখিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার আদ্যোপান্ত আমাদের জানা থাকা প্রয়োজন। সংসদীয় গণতন্ত্রে নির্বাচনব্যবস্থা তখনই প্রশ্নের সম্মুখীন হয়, যখন নির্বাচনসংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো নিজেদের ইচ্ছেমতো, স্বার্থের বশবর্তী হয়ে কিংবা একটি পক্ষের জন্য নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে। বাংলাদেশে এসব ঘটনাদি শুরু হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর, অর্থাৎ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যাকাণ্ডের পর দখলকৃত বাংলাদেশে পুরো শাসনব্যবস্থাই ধ্বংস করার সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচনব্যবস্থাও পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়। অনেকেই এখন ১৯৭৩ সালের নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে শুরু করবেন কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রধান নির্বাচনেও তারাই এ কাণ্ডটি ঘটিয়েছিল, যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা-পরবর্তী সরকারে আসীন হয়। কিন্তু ৭৫-পরবর্তী নির্বাচনগুলো বিশ্লেষণে যে চিত্র পাওয়া যায়, তা সত্যিই ভয়াবহ।


নির্বাচনব্যবস্থার প্রথম মৃত্যু ঘটে জেনারেল জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ/না ভোট অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। সারা বাংলাদেশে সরকারি গণমাধ্যম ব্যবহার করে নির্বাচনের প্রচারণা চালানো হয়, হেলিকপ্টার থেকে লিফলেট ফেলে জানান দেওয়া হয় নির্বাচনের। রেডিও (রেডিও বাংলাদেশ), টেলিভিশন (বিটিভি) এবং সরকারি সংবাদপত্রে এ নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা চলে। সরকারি কর্মকর্তারা পর্যন্ত এ নির্বাচনে স্পষ্টত পক্ষাবলম্বন করে এবং পুলিশ, সেনাবাহিনী, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ সব আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে এ নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়। ফলাফল হিসেবে দেখা যায়, শতভাগেরও বেশি ভোট পড়েছে এবং সবই স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়ার বাক্সে, অর্থাৎ হ্যাঁ-তে। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তির স্মৃতিচারণামূলক রচনা কিংবা লিখিত গ্রন্থাদি থেকে জানা যায় যে, বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থায় প্রথম ও প্রবল আঘাতটি আসে এই হ্যাঁ/না ভোটের মাধ্যমে। সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের হাতে বাকি যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, বলাইবাহুল্য, সেগুলোও ছিল চরমভাবে নিয়ন্ত্রিত ও পক্ষপাতদুষ্ট।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও