একজন সিরাজুল আলম খান

যুগান্তর বদিউর রহমান প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ১১:১৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সিরাজুল আলম খান এক ব্যতিক্রমী নাম। আমরা তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আমি থাকতাম সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে, আর তখনই তাকে প্রথম দেখি অত্যন্ত কাছে থেকে। তার আগে পত্রপত্রিকায় তার সম্পর্কে মাঝেমধ্যে কিছুটা জেনেছিলাম যে, তিনি একজন মেধাবী ছাত্রনেতা।


এখন যে তাদের তিনজনকে নিয়ে নিউক্লিয়াসের কথা শোনা যায়, তখন এটা তেমন বেশি চাউর ছিল না। আব্দুর রাজ্জাকের নাম ছাত্ররাজনীতিতে আলোচিত হলেও আমরা সবচেয়ে বেশি শুনতাম তোফায়েল আহমেদের কথা। পরে আমাদের কাছে বেশি প্রচারিত হয়ে যায় ‘চার খলিফার নাম-নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ এবং আবদুল কুদ্দুছ মাখনের নাম। সঙ্গে ছিল মতিয়া চৌধুরী, রাশেদ খান মেনন, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নাম। মতিয়া চৌধুরী ও রাশেদ খান মেনন ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের। মতিয়া চৌধুরীকে অগ্নিকন্যাও বলা হতো। পরে দেখলাম আরেকজনকেও-রাফিয়া আক্তার ডলিকেও অগ্নিকন্যা বলা হলো। তিনি পরে আর রাজনীতিতে টিকে থাকেননি, বড় এক আমলার স্ত্রী হিসাবেই ছিলেন। পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন-ইপসু ভাগ হলে চীন-রাশিয়ার অনুসারী হিসাবে মতিয়া চৌধুরী ও রাশেদ খান মেনন দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও