বাঙালি সংস্কৃতি- বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার

জনকণ্ঠ প্রকাশিত: ১৪ জুন ২০২৩, ১১:৫৯

ব্যক্তি জীবনে শেখ রেহানাও বাবা ও বড় বোনের মতো একজন সংগীতপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। বঙ্গবন্ধু পরিবারে সবসময়ই সংগীতের কদর ছিল। বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের গান-বাজনার সঙ্গে সখ্য ছিল। তিনি সেতার বাজাতেন। খেলাধুলার প্রতি তার ছিল দুর্নিবার আকর্ষণ। তিনি ১৯৬৭ সালে ঢাকার শাহীন স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৬৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ছায়ানট থেকে সেতার বাজানোয় তালিম নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন প্রাপ্ত হয়েছিলেন। দেশের প্রখ্যাত ক্রীড়া সংগঠন আবাহনী ক্লাব শেখ কামালের হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শেখ কামাল ফুটবল ছাড়াও ভলিবল, ক্রিকেট ও টেনিস খেলতে পছন্দ করতেন।


আবাহনী ক্লাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজন করতেন। শেখ কামাল নাট্যচক্র নামে একটি নাট্য সংগঠনও গঠন করেছিলেন। তিনি যেমন সেতার বাজাতে জানতেন, তার ছোট ভাই শেখ জামাল গিটার বাজাতেন। শেখ কামাল নিজে বিভিন্ন নাটকে অভিনয়ও করেছেন। একটি সূত্র থেকে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুদিন ছায়ানটে ভায়োলিন বাজানো শিখেছিলেন। ছোট বোন শেখ রেহানা নাচ এবং গানের তালিম নিয়েছিলেন ছায়ানট থেকে। 


শেখ কামাল ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন এবং শাহাদাতবরণের ঠিক আগের দিন অর্থাৎ ১৪ আগস্ট ১৯৭৫ তিনি এমএ শেষ পর্ব পরীক্ষা শেষ করেছিলেন, যার ফল বেরিয়েছিল ১৯৭৬ সালে। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেলকে মাত্র দশ বছর বয়সে হত্যা করা হয়েছিল পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট। শেখ রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন তখন। নিষ্পাপ এই শিশুকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, এরা মানুষ নামের কলঙ্ক। এদের হিংস্রতা বর্বর পশুদেরও হার মানিয়েছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও