কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

‘নাও অর নেভার’

www.ajkerpatrika.com চিররঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২৩, ১০:৩৪

কিছুদিন আগুনে পুড়েছে দেশ। গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছিল লোডশেডিং। প্রচন্ড গরম আর মূল্যবৃদ্ধির জাঁতাকলে পিষ্ট মানুষের নাভিশ্বাস দশা হয়ে পড়েছিল।গরম খানিকটা কমলেও কিছু কিছু জায়গায় লোডশেডিং চলছেই, আর মূল্য এখনো লাগামছাড়া। ভয়ানক সংকটগ্রস্ত মানুষের তাই এবার বাজেট নিয়ে খুব একটা উৎসাহ নেই। তাদের মনের মধ্যে ক্ষোভ। ক্রমাগত জিনিসপত্রের দাম বাড়ার জন্য ক্ষোভ, বিদ্যুৎ-সমস্যার সমাধান না হওয়ার জন্য ক্ষোভ।


তবে মানুষজনকে সবচেয়ে বেশি কাবু করে ফেলেছিল গত কয়েক দিনের প্রচন্ড গরম। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সামনের বছর আরও বাড়বে তাপমাত্রা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রচন্ড তাপপ্রবাহ জীবিকার অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের প্রায় ৭৫ শতাংশ শ্রমশক্তি কাজ করে এমন পরিস্থিতিতে, যেখানে সূর্যালোক ও উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাব এড়ানোর উপায় নেই। ১৯৯০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে, আমাদের দেশ বছরে গড়ে ২৩টি তাপপ্রবাহ দেখেছে, যা আগের ২০ বছরের তাপপ্রবাহের বার্ষিক গড়ের দ্বিগুণ।


কেবল ২০২২ সালেই ২০২১-এর তুলনায় দ্বিগুণ বেশি তাপপ্রবাহ-সংকুল দিন দেখেছি আমরা। ২০২৩ সালের সূচনাও আশঙ্কাজনক। তাপজনিত বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা বাড়ছে। অথচ তাপ এড়ানোর উপায় নেই শ্রমিকের। দেশের অধিকাংশ নির্মাণকাজ হয় শহরগুলোতে, যেখানে কংক্রিটের আধিক্য। তাপ শোষণকারী কংক্রিট আশপাশের এলাকার উত্তাপ বাড়ায়। শহরে আবদ্ধ গরম হাওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বস্তিবাসী। তাদের একটি বড় অংশ গ্রাম থেকে এবং অন্যান্য শহর থেকে আসা শ্রমজীবী মানুষ। বস্তির আবাসন প্রায়ই নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি হয়, যা পর্যাপ্ত তাপ নিরোধক নয়, বস্তির গঠনও বায়ু চলাচলের সহায়ক নয়। বহু শ্রমিক তাঁদের কর্মস্থলে, যেমন নির্মীয়মাণ ইমারতে কিংবা রাস্তার ধারে প্লাস্টিক বা ত্রিপলের তাঁবুতে বাস করেন, যা তাঁদের জীবনীশক্তি ও কর্মশক্তির ক্ষয় করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও