অতিরিক্ত ঘাম হলে কী করবেন?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২৩, ১৩:৩৩

ঘাম ত্বকের ঘর্মগ্রন্থি থেকে নিঃসরিত হয়। বিরক্তিকর ব্যাপার হলেও ঘামের কিন্তু অনেক উপকারিতা। শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়, নিয়ন্ত্রণে রাখে শরীরের তাপমাত্রা। প্রচণ্ড গরমে শরীর ত্বকের ঘামের মাধ্যমে তাপ ছেড়ে দিয়ে শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তাই ঘাম হওয়া খারাপ নয়। শরীরকে শীতল করে ঘাম। বরং প্রচণ্ড গরমে ঘামশূন্য শরীর দেখলে বুঝতে হবে হিট স্ট্রোক হতে যাচ্ছে। তবে ঘামের কারণে কোনো শারীরিক সমস্যা যেন না হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে।



  • অনেক সময় অতিরিক্ত ঘামের কারণে ঘর্মগ্রন্থির নালি বন্ধ হয়ে যায়। সৃষ্ট হয় মিলিয়ারিয়া, যাকে আমরা ঘামাচি বলি। ঘামাচি আবার বিভিন্ন রকম। কোনো ঘামাচিতে চুলকানি বেশি হয়, আবার কোনোটাতে কম। কোনোটা লালচে হয়, কোনোটা আবার দেখতে সাদা। অনেক সময় ঘামাচির সঙ্গে সংক্রমণও থাকতে পারে।

  • শরীরের ভাঁজ হওয়া অংশে অতিরিক্ত ঘামের কারণে দাদ বা দাউদ, ইনটারট্রিগো হয়।

  • অনেকের বিশেষ বিশেষ জায়গা, যেমন হাতের তালু, পায়ের তালু বেশি ঘামে। আবার অনেকের ঘামে দুর্গন্ধ হয়।

  • অনেক সময় শরীরে লাল লাল চাকা, সঙ্গে চুলকানি দেখা যায়। এটা একধরনের আরটিকারিয়া।

  • বেশি ঘামার কারণে ঠান্ডা লেগে সর্দি, জ্বর, গলাব্যথা হয়। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও