বিশ্ব দুগ্ধ দিবস: বার্ধক্যে সুস্বাস্থ্য ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের গুরুত্ব

প্রথম আলো এ কে এম হুমায়ুন কবির প্রকাশিত: ০১ জুন ২০২৩, ০৫:০৫

বিশ্ব দুগ্ধ দিবস, বৈশ্বিক খাদ্য হিসেবে দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ঘোষিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস। ২০০১ সাল থেকে প্রতিবছর ১ জুন দিবসটি পালিত হয়। এ বছরের দুগ্ধ দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সাসটেইনেবল ডেইরি: গুড ফর দ্য প্ল্যানেট, গুড ফর ইউ’; অর্থাৎ টেকসই ডেইরি পরিবেশগত প্রভাবগুলো হ্রাস করার সঙ্গে সঙ্গে পুষ্টিকর খাদ্য ও জীবিকা সরবরাহের বিষয়টির দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।


বিশ্বে গরুর দুধ উৎপাদন ২০১০ সালে ৪৪১ দশমিক ৯৭ মিলিয়ন টন থেকে ২০১৯ সালে ৫২৪ দশমিক ৪১ মিলিয়ন টন হয়েছে; অর্থাৎ এই সময়ে ১৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে (ইউএসডিএ, ২০২০)। বিশ্ব দুগ্ধ উৎপাদনে (৮১ শতাংশ গরুর দুধ, ১৫ শতাংশ মহিষের দুধ এবং ৪ শতাংশ ছাগল, ভেড়া ও উটের দুধ) ২০১৯ সালে ১ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৮৫২ মিলিয়ন টন হয়েছে। বিশ্বে দুগ্ধ উৎপাদনে ২০১৯ সালে সবচেয়ে বড় দুগ্ধ উৎপাদক ছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (১৫৫ দশমিক ২ মিলিয়ন টন), যুক্তরাষ্ট্র (৯৯ দশমিক শূন্য ৬ মিলিয়ন টন), ভারত (৯২ মিলিয়ন টন), জার্মানি (৩৩ দশমিক ১ মিলিয়ন টন) (ইউএসডিএ, ২০২০)। দুগ্ধজাত পণ্যের (মাখন ছাড়া) মাথাপিছু গ্রহণ বিশ্বব্যাপী গড়ে ৭৮ দশমিক ২৪ কেজি (২০১৯) থেকে ১১১ দশমিক ৬ কেজিতে (২০২০) উন্নীত হয়েছে; অর্থাৎ এই সময়ে ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে (এফএও, ২০২০)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও