টেকনাফ স্থলবন্দর: অবৈধ ডলার-বাণিজ্যে দুই ব্যাংক

www.ajkerpatrika.com টেকনাফ স্থলবন্দর প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২৩, ১২:০৭

কক্সবাজারের টেকনাফে দুটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে মাত্রাতিরিক্ত দরে ডলার বিক্রি করে সেই অর্থ গোপন করার অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে ডলার সংকটের সুযোগে পছন্দের কিছু লোকের মাধ্যমে ফরেন ডিমান্ড ড্রাফটের (এফডিডি) সিরিয়াল-বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েছেন ব্যাংকের কর্মকর্তারা। এসব অভিযোগের বিষয়ে তদন্তে নেমেছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই মধ্যে একটি ব্যাংকের সহকারী শাখা ব্যবস্থাপককে তাৎক্ষণিকভাবে বদলি করা হয়েছে।


অন্য ব্যাংকের এফডিডি লেনদেন বন্ধ রাখা হয়। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ঘটনার সঙ্গে দুটি ব্যাংকেরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জড়িত। জানা যায়, ডলার সংকটের কারণে সরকারি ব্যাংকগুলো এলসি (ঋণপত্র) খোলা বন্ধ রাখলেও টেকনাফ স্থলবন্দরে ব্যবসা চলছিল। সেখানকার ব্যবসায়ীরা মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পণ্য খালাস করতে এফডিডি খুলে থাকেন। তাঁরা শুধু ওই দুই ব্যাংকের স্থানীয় শাখা থেকেই এফডিডি খোলার সুযোগ পান।


একজন ব্যবসায়ী তাঁর লাইসেন্সের বিপরীতে প্রতিদিন ৩০ লাখ ও ৫০ লাখ টাকার সমমূল্যের ডলারের এফডিডি খুলতে পারেন। আগে যেকোনো ব্যবসায়ী প্রতিদিন এফডিডি করতে পারলেও ডলার সংকটের পর তালিকা করে কিছু লোককে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এই সুযোগে ব্যাংকের কিছু অসাধু কর্মকর্তা শুরু করেন তালিকা-বাণিজ্য। ক্ষমতা দেখিয়ে ও টাকার বিনিময়ে একটি চক্র তালিকা নিয়ে তা প্রকৃত ব্যবসায়ীদের কাছে কয়েক লাখ টাকায় বিক্রি করেন। একপর্যায়ে লোভ হয় ব্যাংক দুটির কর্তৃপক্ষেরও। চাহিদা থাকায় তারা নির্ধারিত দামের চেয়ে ডলারপ্রতি ৭-৮ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি করে বাড়তি অর্থ গোপন করতে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও