কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিদেশে অর্থ পাচার: ফেরেনি এক টাকাও, কারণ ‘কেউ পাচারকারীর তালিকায়’ নাম ওঠাননি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ মে ২০২৩, ১৮:০৫

চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পর সবচেয়ে বেশি আলোচনার বিষয় ছিল বিনা প্রশ্নে বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরত আনতে দেওয়া সুযোগ। তখন এ নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়। অর্থনীতিবিদেরা বলেছেন, কেউ এ সুযোগ নেবে না। তাঁদের কথা সত্য হতে চলেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে কেউ ৭ শতাংশ কর দিয়ে টাকা দেশে আনেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়ে এনবিআর এমন তথ্য পেয়েছে।


জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরত আনার সুযোগ দিয়ে চলতি অর্থবছরের বাজেটে বলা হয়, গত বছরের ১ জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুযোগ নেওয়া যাবে। ৭ শতাংশ কর দিয়ে বাংলাদেশের বাইরে যেকোনো রূপে গচ্ছিত অপ্রদর্শিত অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে বৈধভাবে দেশে এনে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করা যাবে।


এই সুযোগ নিলে এনবিআরসহ অন্য কোনো সংস্থা এই বিষয়ে প্রশ্ন করবে না বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।


নীতিনির্ধারকেরা তখন আশা করেছিলেন যে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে অনেকেই টাকা দেশে আনবেন। কিন্তু প্রথম ১০ মাসের এমন করদাতার দেখা মেলেনি। পাচারকারীর খাতায় নাম ওঠাতে চাননি কেউ।


এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘যখন এই সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, তখনই বলেছিলাম কেউ এই সুযোগ নেবে না। এক টাকাও আসবে না। সেটাই এখন হয়েছে।’


মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, ‘এ ধরনের সুযোগ দেওয়ার কোনো অর্থনৈতিক যুক্তি নেই, নৈতিকভাবেও সমর্থনযোগ্য নয়। এতে সৎ করদাতাদের প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। রাজনৈতিকভাবেও গ্রহণযোগ্য নয়। জনগণের ধারণা, অনৈতিকভাবে আয় করা অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। যে টাকা পাচার করে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে গেছেন, সেই টাকা কেন আবার আনবেন?’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও