You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ছিনতাইয়ের শিকার মানুষ যে কারণে থানায় যেতে চান না

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থী অপূর্ণা আক্তার ইতি ছিনতাইয়ের শিকার হন গত ২ এপ্রিল। রাজধানীর আফতাবনগরের সি ব্লকে ওইদিন রাত ১০টার দিকে ছিনতাইকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তার মোবাইল ফোনটি নিয়ে যায়।  আহতাবস্থায় তিনি সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় চলে যান। ঘটনার পরদিনও তিনি কোনও মামলা দায়ের করেননি। এ বিষয়ে বাড্ডা থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘থানার পক্ষ থেকে তাকে ডেকে নিয়ে ছিনতাইয়ের মামলা করানো হয়। পরে সেই মামলায় ছিনতাইকারীকে আটক  এবং ইতির মোবাইল ফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।

গণমাধ্যমে কাজ করেন কামরুল ইসলাম। তিন বন্ধু মিলে মাসকয়েক আগে গাজীপুরের পুবাইল এলাকায় ঘুরতে গিয়ে ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছিলেন। তিনটি বাইকে আসা ছয় ছিনতাইকারী তাদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, টাকাসহ মানিব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায়। ঘটনার পর কামরুল ইসলাম থানায় গিয়েছিলেন, কিন্তু মামলা না করেই ফিরে আসেন। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, মামলা নিতে পুলিশের অনাগ্রহ ও মামলা করলেও বিচারিক প্রক্রিয়ায় না যাওয়ার অনীহা থেকেই মামলা করা হয়নি।

ইতি ও কামরুলের মতো আরও অনেকেই ছোটখাটো ছিনতাইয়ের ঘটনায় থানা পর্যন্ত যেতে চান না। থানায় গিয়ে হয়রানির আশঙ্কা ও বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার কারণেই ভুক্তভোগীরা মামলা করতে চান না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থী অপূর্ণা আক্তার ইতি কেন মামলা করতে চাননি তা জানা যায়নি। কিন্তু পুলিশের উৎসাহে মামলাটি হওয়ার পর ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার ও মোবাইল ফোনটিও উদ্ধার করা হয়। কী কারণে মামলা করতে মানুষের অনীহা জানতে চাইলে বাড্ডা থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন— মামলা করে কী হবে। কিন্তু মামলা না করলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপরাধীরা পার পেয়ে যায়। থানায় গিয়ে হয়রানির শিকার হলেও প্রতিকারের ব্যবস্থা রয়েছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন