শরিফুলকে ফিরিয়ে ম্যাকব্রাইনর ৫
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিন ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৭১ ওভারে ৩৪১/৭ (আয়ারল্যান্ড ১ম ইনিংস: ২১৪)
তাইজুলকে ফিরিয়ে ম্যাকব্রাইনের চার
অফ স্টাম্পের একটু বাইরে পিচ করা বলে চড়াও হতে চেয়েছিলেন তাইজুল ইসলাম। কিন্তু ঠিক মতো খেলতে না পেরে বোল্ড হয়ে গেলেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।
অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইনের স্টাম্প তাক করে ডেলিভারিগুলো ঠেকিয়ে যাচ্ছিলেন তাইজুল। স্টাম্পের বাইরে পেয়েই অফে তুলে মারতে চেয়েছিলেন তিনি। একটু আগেভাগেই শট খেলে ফেলায় ব্যাটের কানায় লেগে আঘাত হানে স্টাম্পে।
১২ বলে ৪ রান করেন তাইজুল। তিনি অফ স্পিনার ম্যাকব্রাইনের চতুর্থ শিকার।
৭২ ওভারে বাংলাদেশের রান ৭ উইকেটে ৩৪১। ক্রিজে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গী শরিফুল ইসলাম।
ছক্কার চেষ্টায় থামলেন মুশফিক
অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইনকে ছক্কায় ওড়ানোর চেষ্টায় থামলেন মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ হারাল ষষ্ঠ উইকেট।
বেরিয়ে এসে অফ স্পিনারের উপর চড়াও হতে চেয়েছিলেন মুশফিক। টাইমিং একেবারেই হয়নি। বেশ উঁচুতে ওঠে যায় বল। সীমানা থেকে অনেকটা দৌড়ে এসে ঝাঁপিয়ে চমৎকার এক ক্যাচ নেন মারে কমিন্স। ভাঙে ৫৭ বল স্থায়ী ৪৫ রানের জুটি।
১৬৬ বলে ১৫ চার ও এক ছক্কায় ১২৬ রান করেন মুশফিক।
৬৮ ওভারে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ৩৩১। ক্রিজে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গী তাইজুল ইসলাম। স্বাগতিকরা এগিয়ে ১১৭ রানে।
বাংলাদেশের আরেকটি ভালো সেশন
সাকিব আল হাসান ও লিটন দাসকে হারালেও মিরপুর টেস্টে আরেকটি দারুণ সেশন কাটিয়েছে বাংলাদেশ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত মুশফিকুর রহিম। লিড ছাড়িয়েছে শতরান।
দ্বিতীয় দিনের চা-বিরতিতে যাওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ৫ উইকেটে ৩১৬। আয়ারল্যান্ডকে ২১৪ রানে গুটিয়ে দেওয়া স্বাগতিকরা এগিয়ে ১০২ রানে।
১৫৯ বলে ১৫ চার ও এক ছক্কায় ১২৪ রানে ব্যাট করছেন মুশফিক। দুই চার ও এক ছক্কায় ২০ বলে ১৮ রানে খেলছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এরই মধ্যে তারা ৩৭ বলে গড়েছেন ৩০ রানের জুটি।
২৭ ওভারে স্বাগতিকরা যোগ করেছে ১৪৬ রান। এর আগে প্রথম সেশনে ২৭ ওভারে এসেছিল ১৩৬ রান।
দশম সেঞ্চুরি করা মুশফিককে ঘিরে এগোচ্ছে বাংলাদেশের ইনিংস। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তার সঙ্গে ১৮৮ বলে গড়েন ১৫৯ রানের জুটি। লিটন দাস ৮৪ বলে উপহার দেন ৮৭ রানের জুটি।
সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে ৮৭ রানে থামেন সাকিব। সাবলীল ব্যাটিংয়ে দ্রুত এগোনো লিটন ৪১ বলে করেন ৪৩ রান। লিড যতটা সম্ভব বাড়িয়ে নিতে মুশফিকের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ। তাইজুল ইসলাম ছাড়া লোয়ার অর্ডারের বাকি ব্যাটসম্যানদের রেকর্ড আশা জাগানিয়া কিছু নয়।
'বেঁচে গিয়ে' এক বল পরই আউট লিটন
ঘটনাবহুল এক ওভার করলেন বেন হোয়াইট। দ্বিতীয় বলে কিপারের ব্যর্থতায় বেঁচে যান লিটন দাস। তবে এক বল পরই ড্রেসিং রুমে ফেরেন কিপার-ব্যাটসম্যান। ক্রিজে নেমে ওভারের শেষ বলে বাউন্ডারি মারেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
হোয়াইটের অফ স্টাম্পের বাইরের বল অফ ড্রাইভ করে রানের জন্য ছোটেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু বল সোজা ফিল্ডারের হাতে যাওয়ায় শুরুতে সাড়া দেননি লিটন। কিন্তু মুশফিক অনেকটা পথ চলে আসায় নিজের উইকেট আত্মত্যাগের জন্যই ক্রিজ ছেড়ে বের হন লিটন।
দুই ব্যাটসম্যানকে নন স্ট্রাইক প্রান্তে দেখে কিপারের কাছে থ্রো করেন হ্যারি টেক্টর। কিন্তু সেটি গ্লাভসে জমাতে পারেননি লরকান টাকার। ফলে নিশ্চিত রান আউটের হাত থেকে বেঁচে যান লিটন।
অবশ্য তাতে কোনো লাভ হয়নি। এক বল পর প্রায় একই ধরনের ডেলিভারি টেক্টরের মাথার ওপর গিয়ে খেলার চেষ্টা করেন লিটন। কিন্তু সফল হননি। দারুণ ক্যাচে লিটনকে ফেরান টেক্টর। ভাঙে ৮৪ বল স্থায়ী ৮৭ রানের জুটি।
ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিংয়ে ৮ চারে ৪১ বলে ৪৩ রান করেন লিটন। দশম সেঞ্চুরি করা মুশফিক অপরাজিত ১১২ রানে।
৫৮ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২৯০ রান। লিড এখন ৭৬ রানের।
দারুণ সেঞ্চুরিতে তামিমের পাশে মুশফিক
মার্ক অ্যাডায়ারের বল ব্যাটের কানা ছুঁয়ে স্লিপ আর কিপারের মাঝ দিয়ে চলে গেল সীমানায়! সৌভাগ্যের বাউন্ডারিতে মুশফিকুর রহিম পৌঁছে গেলেন তিন অঙ্কে।
১৩৫ বলে ১৩ চার ও এক ছক্কায় এসেছে অভিজ্ঞ এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানের দশম টেস্ট সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের হয়ে তার চেয়ে বেশি সেঞ্চুরি আছে কেবল মুমিনুল হকের (১১)। তামিম ইকবাল শতরানের দেখা পেয়েছেন দশবার।
মুশফিকের সঙ্গে এরই মধ্যে জমে গেছে লিটন দাসের জুটি। ৬৭ বলে তারা যোগ করেছেন ৬৩ রান। তাদের দৃঢ়তায় বড় লিডের পথে ছুটছে বাংলাদেশ।
মুশফিক-লিটনের জুটিতে পঞ্চাশ
সাকিবের আল হাসানের বিদায়ের পর আয়ারল্যান্ডকে চেপে বসতে দেননি মুশফিকুর রহিম ও লিটন কুমার দাস। সাবলীল ব্যাটিংয়ে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন দুজন। এরই মধ্যে জুটিতে যোগ করেছেন ৫০ রান।
সানগ্লাস পরে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই চার মারেন লিটন। কার্টিস ক্যাম্পারের ওই ওভারে দুটি বাউন্ডারি মারেন কিপার-ব্যাটসম্যান। ওভার থ্রো থেকে একটি চারসহ মোট ১৯ রান পায় বাংলাদেশ।
দারুণ শুরুর পর ওয়ানডে ঘরানায় জুটি এগিয়ে নিয়েছেন মুশফিক-লিটন। জুটির পঞ্চাশ করতে লেগেছে স্রেফ ৫৬ বল। মুশফিকের অবদান ২৯ রান, লিটন ২১।
জুটির পঞ্চাশ ছোঁয়ার পরপরই লিটনের চারে আড়াইশ ছাড়িয়েছে বাংলাদেশের সংগ্রহ। ৫৪ ওভারে ৪ উইকেটে ২৫৩ রান। লিড দাঁড়িয়েছে ৩৯ রানে।
দশম সেঞ্চুরির দুয়ারে দাঁড়িয়ে ৯৮ রানে অপরাজিত মুশফিক। লিটন খেলছেন ২৫ রানে।
সাকিবের বিদায়ে ভাঙল জুটি
সাবলীল গতিতে এগিয়ে যাওয়া জুটি ভাঙল সাকিব আল হাসানের বিদায়ে। কট বিহাইন্ড হয়ে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইনের আপাত সাদামাটা এক ডেলিভারিতে ভাঙল ১৮৮ বল স্থায়ী ১৫৯ রানের জুটি। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে পড়ে আরও বেরিয়ে যাওয়া বল অফে অনায়াসেই খেলতে পারতেন সাকিব। তা না করে তিনি ঘুরাতে চেয়েছিলেন লেগে, ঠিক মতো পারেননি। ব্যাটের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে লরকান টাকারের গ্লাভসে।
৯৪ বলে ১৪ চারে ৮৭ রান করেন সাকিব।
কার্টিস ক্যাম্পারের করা পরের ওভারে মুশফিকুর রহিমের সিঙ্গেলে দুইশ স্পর্শ করে বাংলাদেশের রান। মুখোমুখি প্রথম বলে চার মেরে শুরু করেন লিটন দাস।
ওভার থ্রো থেকে পাঁচ পান মুশফিক। ওভারের শেষ দুই বলে দুটি চারে দলে লিড এনে দেন লিটন! ওভার থেকে আসে ১৯ রান।
৪৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ২১৮।
বাংলাদেশের দারুণ সেশন
দিনের তৃতীয় ওভারেই মিলেছিল উইকেট। মিলেছিল বাংলাদেশকে চেপে ধরার সুযোগ। গ্রাহাম হিউম ও মার্ক অ্যাডায়ার সেটা করেছিলেনও। কিন্তু তারা আক্রমণ থেকে সরে যেতেই সাকিব আল হাসানের পাল্টা আক্রমণে আলগা হয়ে যায় চাপ। শুরুতে একটু সময় নেওয়া মুশফিকুর রহিমও শট খেলতে শুরু করায় উল্টো এখন আয়ারল্যান্ডই চাপে।
দ্বিতীয় দিনের লাঞ্চ বিরতিতে যাওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ৩৭ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭০। প্রথম সেশনে ২৭ ওভারে স্বাগতিকরা যোগ করেছে ১৩৬ রান। এর মধ্যে সাকিব ও মুশফিকের জুটিতে ১৪৬ বলে এসেছে ১৩০ রান।
আয়ারল্যান্ডের বোলিং আক্রমণের অনভিজ্ঞতার ছাপ স্পষ্ট। লাইন ও লেংথে ধারাবাহিক ছিলেন না তারা। প্রচুর আলগা বল পেয়ে সেগুলো কাজে লাগান সাকিব ও মুশফিক।
প্রথম বলে চার মেরে শুরু করা সাকিব ৭৪ বলে ১২ চারে খেলছেন ৭৪ রানে। ৭৭ বলে ছয় চার ও এক ছয়ে ৫৩ রানে ব্যাট করছেন মুশফিক।
আয়ারল্যান্ডকে ২১৪ রানে গুটিয়ে দেওয়া বাংলাদেশ এখন মাত্র ৪৪ রানে পিছিয়ে।
৫৪ বলে সাকিব-মুশফিক জুটির পঞ্চাশ
গ্রাহম হিউম ও মার্ক অ্যাডায়ার বেশ পরীক্ষা নিচ্ছিলেন স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের। তারা আক্রমণ থেকেই সরতেই পাল্টা আক্রমণে দ্রুত এগোচ্ছেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। তাদের জুটিতে পঞ্চাশ এসেছে মোটে ৫৪ বলে।
অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইনকে সুইপ করে চাপ মারার পর রিভার্স সুইপ করে আরেকটি বাউন্ডারির দেখা পান মুশফিক। অভিজ্ঞ দুই ব্যাটসম্যানের জুটির রান স্পর্শ করে পঞ্চাশ। এর আগের ওভারে কার্টিস ক্যাম্পারকে দুটি চার মারেন অধিনায়ক সাকিব।
২২ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৯২। ২৭ বলে পাঁচ চারে ২৮ রানে খেলছেন সাকিব। ৩৪ বলে তিন চারে মুশফিকের রান ২১। এখনও ১২২ রানে পিছিয়ে স্বাগতিকরা।
কঠিন পরীক্ষায় সাকিব-মুশফিক
দিনের তৃতীয় ওভারে উইকেট তুলে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বোলিং করছে আয়ারল্যান্ড। চাপ সামাল দিতে লড়াই করছেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম।
ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই বাউন্ডারি মেরে রানের খাতা খোলেন সাকিব। তবে এরপর খুব একটা স্বচ্ছন্দে খেলতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক। মার্ক অ্যাডায়ার ও গ্রাহাম হিউমের সুইং কভার করতে বেশ কয়েকবার ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে খেলেন তিনি।
অন্য প্রান্তে মুশফিককেও দিনের শুরুতে কিছুটা আড়ষ্ট দেখা যায়। তবে উইকেটে সময় কাটানোর সঙ্গে সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন দুজনই। বিশেষ করে অফ স্পিনার অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইন বোলিংয়ে আসার পর রানের গতি বাড়িয়েছেন তারা।
ম্যাকব্রাইনের প্রথম বলেই সুইপ খেলার চেষ্টা করেছিলেন সাকিব। সফল হননি। তবে পরের বলেই পুল করে মারেন বাউন্ডারি। ম্যাকব্রাইনের পরের ওভারে স্লগ সুইপে চার মারেন মুশফিকও।
২০ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৭৩ রান। আইরিশদের চেয়ে এখনও ১৪১ রানে পিছিয়ে তারা। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৪৪ বলে এসেছে ৩৩ রান।
শুরুতেই ফিরলেন মুমিনুল
দিনের শুরুতেই সাফল্য পেল আয়ারল্যান্ড। লেগ স্টাম্প তাক করে করা এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে গেলেন মুমিনুল হক।
গ্রাহাম হিউমের করা আগের ওভারে একই ধরনের একটি বলে এলবিডব্লিউর রিভিউ নিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল আয়ারল্যান্ড। বলে কোনোমতে ব্যাট ছোঁয়াতে পেরেছিলেন মুমিনুল। অ্যাডায়ারের বল শাফল করে ফ্লিক করতে গিয়ে সেটাও পারেননি। উপড়ে যায় লেগ স্টাম্প!
৩৪ বলে চারটি চারে ১৭ রান করেন মুমিনুল। ক্রিজে গিয়েই প্রথম বলে চারে শুরু করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
১৩ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৪৪।
দিনের শুরুতে রিভিউ হারাল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় ওভারেই জোরাল আবেদন আয়ারল্যান্ডের। সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নিয়েও সফল হয়নি সফরকারীরা।
গ্রাহাম হিউমের লেগ স্টাম্পে পিচ করা ডেলিভারি ফ্লিক করতে চেয়েছিলেন মুমিনুল হক। বল তার ব্যাট ঘেঁষে আঘাত হানে প্যাডে। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় প্যাডে লাগার আগে ব্যাটে হালকা ছোঁয়া লেগেছে। তাই নষ্ট হয় আয়ারল্যান্ডের রিভিউ।
১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৩৯ রান। এখনও ১৭৫ রানে পিছিয়ে তারা।
প্রথম বলে চারে দিন শুরু
দিনের প্রথম বলেই চমৎকার এক শটে বাউন্ডারিতে শুরু করেছেন আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটসম্যান মুমিনুল হক। অফ স্টাম্পের বাইরে মার্ক অ্যাডায়ারের হাফ ভলি এক্সট্রা-কাভার দিয়ে অনায়াসে সীমানার বাইরে পাঠান তিনি।
১১ ওভারে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৩৯। ক্রিজে মুমিনুলের সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।
প্রথম দিন শেষে ম্যাচ যেখানে
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে এক সময়ে ৩ উইকেটে ১২২ রানের ভালো অবস্থানে ছিল আয়ারল্যান্ড। তাইজুল ইসলামের দারুণ বোলিংয়ে সেখান থেকে সফরকারীদের ২১৪ রানে থামায় বাংলাদেশ।
দিনের শেষ বেলায় ব্যাট করতে নেমে ১০ ওভারের মধ্যে দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ও তামিম ইকবালকে হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছে বাংলাদেশ।
প্রথম দিন শেষে বাংলাদেশের রান ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৩৪। ২৩ বলে তিন চারে ১২ রানে খেলছেন মুমিনুল হক। স্বাগতিকরা এখনও পিছিয়ে ১৮০ রানে।
একটি উইকেট নিয়েছেন মার্ক অ্যাডায়ার, অন্যটি অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর (প্রথম দিন শেষে):
আয়ারল্যান্ড ১ম ইনিংস: ২১৪
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ১০ ওভারে ৩৪/২ (তামিম ২১, শান্ত ০, মুমিনুল ১২*; অ্যাডায়ার ৪-২-৩-১, হিউম ৩-০-১৮-০, ম্যাকব্রাইন ৩-১-১৩-১)