কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তৈরি পোশাকের চাহিদায় ভাটা, বাড়ছে উদ্বেগ

সমকাল প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২৩, ০২:৩১

ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের চাহিদায় এখন ভাটার টান। গত আট মাসে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমেছে ৩ শতাংশ। ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) রপ্তানি বাড়লেও কমে গেছে প্রবৃদ্ধি। দুই বাজারে নতুন রপ্তানি আদেশের গতিও তেমন নেই। আগামীতে রপ্তানি আদেশ বাড়ার সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। এ বাস্তবতায় উদ্বেগ বাড়ছে রপ্তানিকারকদের।


একাধিক কারণে বিরূপ পরিস্থিতির মুখে পড়েছে দেশের প্রধান রপ্তানি খাত। এর মধ্যে বেশি ভোগাচ্ছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এর প্রভাবে পশ্চিমা ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। অন্যদিকে দেশে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম কয়েক দফা বাড়ার ফলে উৎপাদন খরচও বেড়েছে। এ ছাড়া বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত পোশাকের ফ্যাশনে থাকে খরা মৌসুম বা লিন সিজন। এ সময় বাজারে ভোক্তা চাহিদা থাকে তুলনামূলক কম। বেশ কয়েকটি কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য মিলেছে।


রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এবং বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, এই অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ শতাংশের মতো। এ সময় রপ্তানি হয়েছে ৫৬১ কোটি ডলারের পোশাক। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ৫৭৭ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পোশাক রপ্তানি হয়। একক রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধান বাজার। রপ্তানি কমার কারণে বাংলাদেশের পোশাকের বাজার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ এখন ১৮ শতাংশেরও কম। গত বছর একই সময়ে যা ছিল ২১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, দেশটির মূল্যস্ফীতি এখন ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে। ২৭ দেশের জোট ইইউর পরিস্থিতিও একই রকম। এ কারণে প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করার ক্ষমতা নেই অনেক আমেরিকান এবং ইউরোপিয়ানদের।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও